মানব শরীরের তন্ত্র এর কুইজ
Science New Shyllabus-2024 Hand Note/ Goudie
নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান-2024
2024 সালের নতুন হ্যান্ড নোট বিজ্ঞান
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক জাতীয় শিক্ষাক্রম- ২০২২ অনুযায়ী প্রণীত এবং ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে নবম শ্রেণির জন্য নির্ধারিত পাঠ্যপুস্তক বিজ্ঞান
অধ্যায় :11
মানব শরীরের তন্ত্র
অধ্যায় ১১:সালোকসংশ্লেষণ
11.মানব শরীরের তন্ত্র এর কুইজ
বিজ্ঞান কুইজ সাজেশন
আমাদের ওয়েবসাইট “অর্ডিনেট আইটি.কম” ও চ্যানেল ”অর্ডিনেট ক্লাসরুম ”আপনাদের স্বাগতম ।
আমরা একটি ভিন্ন প্রজন্মের স্বপ্ন দেখি। আমরা অধিক চিন্তাশীল প্রজন্ম গড়তে চাই, আলাদা মানুষ যাদের আগে চিন্তা করার অভ্যাস থাকবে। আমরা মানুষ কেন? কারণ আমরা চিন্তা করি, এবং সেই চিন্তাকে মুক্তচিন্তা হতে হবে। আর মুখস্থ করে আর যা ই হোক, বিজ্ঞান শিক্ষা হতে পারে না। আর সেই প্রচেষ্টারই অংশ হল আমাদের কনটেন্ট ও ভিডিও লেকচার। এই কনটেন্ট ও ভিডিওগুলির উদ্দেশ্য হল প্রতিটি বিষয় এমনভাবে শেখানোর চেষ্টা করা যাতে আপনি বইয়ের বাইরেও অনেক কিছু ভাবতে পারেন। আর আপনি যখন চিন্তাশীল মানুষ হবেন, তখন আপনি নিজেই বুঝবেন এই দেশকে আলাদা করতে আমাদের কী করতে হবে, কতদূর যেতে হবে।
পেজ সূচিপত্র : অধ্যায় ১১: মানব শরীরের তন্ত্র এর কুইজ
কুইজ-১
প্রশ্ন-১. কোন তন্ত্র মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কাজকর্ম পরিচালনা করে?
প্রশ্ন-২. মস্তিষ্কের সাথে ইন্দ্রিয়ের সংযোগ রক্ষা করে কোন তন্ত্র?
প্রশ্ন-৩.স্নায়ুতন্ত্র প্রধানত কয়টি ভাগে বিভক্ত?
প্রশ্ন-৪. মানব শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ কোনটি?
প্রশ্ন-৫. একটি পূর্ণবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের ওজন কত?
প্রশ্ন-৬. মানুষের মস্তিষ্কের উপরে সবচেয়ে বড়ো অংশকে কী বলে?
প্রশ্ন-৭.সেরিব্রামের দুটি খণ্ডককে সংযুক্তকারী নিউরনগুচ্ছকে কী বলে?
প্রশ্ন-৮. মস্তিষ্কের যে অংশটি স্পাইনাল কর্ড বা মেরুরজ্জুর সঙ্গে যুক্ত থাকে তাকে কী বলে?
প্রশ্ন-৯. মস্তিষ্কের পিছনে নিচের দিকে স্টেম এবং সেরিব্রামের মাঝখানে অবস্থিত অংশটিকে কী বলে?
প্রশ্ন-১০. করোটিক স্নায়ুর সংখ্যা কত?
প্রশ্ন-১১. মেরুরজ্জীয় স্নায়ুর সংখ্যা কত?
প্রশ্ন-১২. মস্তিষ্ক এবং মেরুরজ্জু থেকে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়া স্নায়ুসমূহ কোন স্নায়ুতন্ত্রের অংশ হয়?
প্রশ্ন-১৩. আমাদের ঐচ্ছিক কাজগুলো কোন স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ?
প্রশ্ন-১৪. কোন স্নায়ুতন্ত্র স্বাধীন এবং স্বতন্ত্রভাবে আপন কাজ সম্পাদন করে?
প্রশ্ন-১৫.হঠাৎ উত্তেজিত শরীরকে শান্ত করার জন্য কোন স্নায়ুতন্ত্র কাজ করে?
কুইজ-২
প্রশ্ন-১. কোন টিস্যু দেহের সব ধরনের সংবেদন এবং উদ্দীপনা গ্রহণ করে?
উত্তর: স্নায়ুটিস্যু।
প্রশ্ন-২. স্নায়ুতন্ত্রের গঠন এবং কাজের একককে কী বলে?
উত্তর: স্নায়ুকোষ বা নিউরন।
প্রশ্ন-৩. নিউরনের কোন অংশে সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াস থাকে?
উত্তর: কোষদেহ।
প্রশ্ন-৪. নিউরনের কোষদেহের চারদিকের শাখাযুক্ত প্রলম্বিত অংশকে কী বলে?
উত্তর: ডেনড্রন।
প্রশ্ন-৫: ডেনড্রন থেকে বের হওয়া শাখাকে কী বলে?
উত্তর: ডেনড্রাইট।
প্রশ্ন-৬. নিউরনের কোষদেহ থেকে উৎপন্ন লম্বা তন্তুটিকে কী বলে?
উত্তর: অ্যাক্সন।
প্রশ্ন-৭. অ্যাক্সনের আবরণীর নাম কী?
উত্তর: নিউরিলেমা।
প্রশ্ন-৮. নিউরিলেমা এবং অ্যাক্সনের মাঝখানের স্নেহ পদার্থের স্তরের নাম কী?
উত্তর: মায়েলিন।
প্রশ্ন-৯. দুটি নিউরনের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে কী বলে?
উত্তর: সিন্যাপস।
প্রশ্ন-১০. সিন্যাপসের মধ্য দিয়ে কোন পদ্ধতিতে স্নায়ু তাড়না প্রবাহিত হয়?
উত্তর: তড়িৎ রাসায়নিক পদ্ধতিতে।
প্রশ্ন-১১. মানুষের মস্তিষ্কে কী পরিমাণ নিউরন রয়েছে?
উত্তর: প্রায় একশ বিলিয়ন বা দশ হাজার কোটি।
প্রশ্ন-১২. স্নায়ু উদ্দীপনা প্রবাহের বেগ কত?
উত্তর: প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০।
কুইজ-৩
প্রশ্ন-১. কোনো আকস্মিক উদ্দীপনার প্রতি স্বয়ংক্রিয় প্রতিক্রিয়াকে কী বলে?
উত্তর: প্রতিবর্তী ক্রিয়া।
প্রশ্ন-২. প্রতিবর্তী ক্রিয়া কী দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়?
উত্তর: মেরুরজ্জু বা স্পাইনাল কর্ড।
প্রশ্ন-৩. ঐচ্ছিক মাংসপেশি ইচ্ছেমতো নাড়াতে পারার ক্ষমতা নষ্ট হওয়াকে কী বলে?
উত্তর: প্যারালাইসিস।
প্রশ্ন-৪.মস্তিষ্কের কোন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে খিঁচুনি বা কাঁপুনি দিতে থাকে?
উত্তর: এপিলেপসি বা মৃগী রোগ।
প্রশ্ন-৫. পারকিনসন রোগ সাধারণত কত বছর বয়সের পরে হয়?
উত্তর: ৫০ বছর।
প্রশ্ন-৬. মস্তিষ্কে ডোপামিন তৈরির কোষ নষ্ট হয়ে গেলে কোন রোগ হয়?
উত্তর: পারকিনসন।
কুইজ-৪
প্রশ্ন-১. অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি নিঃসৃত রসকে কী বলে?
উত্তর: হরমোন।
প্রশ্ন-২. হরমোন কীসের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়?
উত্তর: রক্তস্রোতের মাধ্যমে।
প্রশ্ন-৩. মানব দেহের সবচেয়ে ছোট গ্রন্থির নাম কী?
উত্তর: পিটুইটারি গ্রন্থি।
প্রশ্ন-৪. মানব দেহের প্রধান হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি কোনটি?
উত্তর: পিটুইটারি গ্রন্থি।
প্রশ্ন-৫. কোন গ্রন্থি সবচেয়ে বেশি হরমোন নিঃসৃত করে?
উত্তর: পিটুইটারি গ্রন্থি।
প্রশ্ন-৬. থাইরয়েড গ্রন্থি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: গলায় ট্রাকিয়ার উপরের অংশে।
প্রশ্ন-৭. একজন মানুষের সাধারণত কতটি প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থি থাকে?
উত্তর:চারটি।
প্রশ্ন-৮.পূর্ণবয়স্ক মানুষে সাধারণত কোন গ্রন্থির হরমোন অনুপস্থিত?
উত্তর: থাইমাস গ্রন্থি।
প্রশ্ন-৯. কোন গ্রন্থি কিডনির উপরে উপস্থিত?
উত্তর: অ্যাডরেনাল।
প্রশ্ন-১১. কোন হরমোন রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে?
উত্তর: ইনসুলিন।
প্রশ্ন-১২. মস্তিষ্কের সঙ্গে সংযুক্ত গোলাকার গ্রন্থিটির নাম কী?
উত্তর: পিনিয়াল বড়ি।
প্রশ্ন-১৩. পুরুষ দেহের জনন হরমোনের নাম কী?
উত্তর: টেস্টোস্টেরন।
প্রশ্ন-১৪. আয়োডিনের অভাবে কোন রোগ হয়ে থাকে?
উত্তর: গলগণ্ড বা গয়টার।
প্রশ্ন-১৫. রক্তে শর্করার পরিমাণ স্থায়ীভাবে বেড়ে যাওয়াকে কী বলে?
উত্তর: বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস।
প্রশ্ন-১৬.থাইরক্সিন হরমোন কোথায় উৎপন্ন হয়?
উত্তর: থাইরয়েড গ্রন্থিতে।
প্রশ্ন-১৭.এস্ট্রোজেন হরমোন কোথায় উৎপন্ন হয়?
উত্তর: মেয়েদের ডিম্বাশয়ে।
প্রশ্ন-১৮. সন্তান জন্মের জন্য গর্ভাশয়কে প্রস্তুত করে কোন হরমোন?
উত্তর: প্রোজেস্টেরন ।
কুইজ-৫
প্রশ্ন-১. কোন তন্ত্রের মাধ্যমে রক্ত প্রতিনিয়ত দেহের বিভিন্ন অংশে ।
উত্তর:রক্ত সংবহনতন্ত্র।
প্রশ্ন-২. মানবদেহের রক্ত সংবহনতন্ত্র কোন ধরনের?
উত্তর:বদ্ধ।
প্রশ্ন-৩. কোন ধরনের সংবহনতন্ত্রের মাধ্যমে রক্ত সরাসরি দেহের বিভিন্ন ।
উত্তর:বদ্ধ সংবহনতন্ত্র।
প্রশ্ন-৪. কোন পদার্থের উপস্থিতির জন্য রক্ত লাল দেখায়?
উত্তর:হিমোগ্লোবিন।
প্রশ্ন-৫. রক্ত কী ধরনের কলা?
উত্তর:তরল যোজক কলা।
প্রশ্ন-৬. রক্তের প্রধান দুই ধরনের উপাদান কী কী?
উত্তর:রক্তরস।
প্রশ্ন-৭. রক্তের বর্ণহীন তরল অংশকে কী বলে?
উত্তর:রক্তরস।
প্রশ্ন-৮. রক্তরসের প্রধান উপাদান কী?
উত্তর:পানি।
প্রশ্ন-৯. মানবদেহে কোন রক্তকণিকার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ?
উত্তর:লোহিত রক্তকণিকা।
প্রশ্ন-১০. লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ু কত দিন?
উত্তর: ১২০ দিন।
প্রশ্ন-১১. পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির রক্তের প্রতি কিউবিক মিলিমিটারে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা কত?
উত্তর:প্রায় ৫০ লক্ষ।
প্রশ্ন-১২.কোন রক্তকণিকা অক্সিজেন পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ?
উত্তর:লোহিত রক্তকণিকা।
প্রশ্ন-১৩. কোন রক্তকণিকায় হিমোগ্লোবিন থাকে?
উত্তর: লোহিত রক্তকণিকা।
প্রশ্ন-১৪. রক্তকণিকায় উপস্থিত কোন পদার্থ অক্সিজেন পরিবহণ করে?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন।
প্রশ্ন-১৫. রক্তে কোন পদার্থের অভাব হলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন।
প্রশ্ন-১৬. কোন রক্তকণিকা নিউক্লিয়াসযুক্ত? অঙ্গে গিয়ে পৌঁছায়?
উত্তর: শ্বেত রক্তকণিকা।
প্রশ্ন-১৭. কোন রক্তকণিকা জীবাণু ধ্বংস করে?
উত্তর: শ্বেত রক্তকণিকা।
প্রশ্ন-১৮. শ্বেত রক্তকণিকা কোন প্রক্রিয়ায় জীবাণু ধ্বংস করে?
উত্তর: ফ্যাগোসাইটোসিস।
প্রশ্ন-১৯. মানব দেহে প্রতি ঘন মিলিমিটার রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা কত?
উত্তর: ৪- ১০ হাজার।
প্রশ্ন-২০. অণুচক্রিকার গড় আয়ু কত দিন?
উত্তর: ৫-১০ দিন।
প্রশ্ন-২১. পরিণত মানব দেহে প্রতি ঘন মিলিমিটার রক্তে অণুচক্রিকার সংখ্যা কত?
উত্তর: প্রায় আড়াই লাখ।
প্রশ্ন-২২. অণুচক্রিকার প্রধান কাজ কী?
উত্তর: রক্ত জমাট বাঁধাতে সাহায্য করা।
প্রশ্ন-২৩. কোনটি দেহে তাপের সমতা রক্ষা করে ?
উত্তর: রক্ত
কুইজ-৬
প্রশ্ন-১. যেসব নালির ভিতর দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয় তাকে কী বলে?
উত্তর:রক্তনালি।
প্রশ্ন-২. রক্তনালিগুলো কত প্রকার?
উত্তর: তিন।
প্রশ্ন-৩. কোন রক্তনালি হৃৎপিণ্ড থেকে সারাদেহে রক্ত বহন করে?
উত্তর:ধমনি।
প্রশ্ন-৪. কোন ধমনি কার্বন ডাইঅক্সাইডযুক্ত রক্ত বহন করে?
উত্তর:ফুসফুসীয় ধমনি।
প্রশ্ন-৫. কোন রক্তনালি কপাটিকাবিহীন?
উত্তর:ধমনি।
প্রশ্ন-৬. ধমনির স্ফীতি এবং সংকোচনকে কী বলে?
উত্তর:নাড়িস্পন্দন।
প্রশ্ন-৭. কোন রক্তনালি সারাদেহ থেকে হূৎপিণ্ডে রক্ত ফিরিয়ে আনে?
উত্তর:শিরা।
প্রশ্ন-৮. কোন শিরা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত বহন করে ?
উত্তর:ফুসফুসীয় শিরা।
প্রশ্ন-৯. শিরা ও ধমনির প্রাচীর কত স্তরবিশিষ্ট?
উত্তর: তিন।
প্রশ্ন-১০. কোন রক্তনালিতে কপাটিকা থাকে ?
উত্তর:শিল্পা।
প্রশ্ন-১১. পেশিতন্তুতে চুলের মতো অতি সূক্ষ্ম রক্তনালিকে কী বলে?
উত্তর:কৈশিক জালিকা বা কৈশিক নালি।
প্রশ্ন-১২. কোনটি ক্ষুদ্রতম ধমনি এবং ক্ষুদ্রতম শিরার মধ্যে সংযোগ সাধন করে?
উত্তর:কৈশিক জালিকা।
প্রশ্ন-১৩. কোন রক্তনালি প্রত্যেকটি কোষকে পরিবেষ্টন করে রাখে?
উত্তর:কৈশিক জালিকা ।
কুইজ-৭
প্রশ্ন-১. হৃৎপিণ্ডের আকৃতি কীরূপ?
উত্তর:ত্রিকোণাকার।
প্রশ্ন-২. হৃৎপিণ্ড গঠনকারী পেশিকে কী বলে?
উত্তর:হৃদপেশি।
প্রশ্ন-৩. হৃদপেশি কী ধরনের পেশি ?
উত্তর: অনৈচ্ছিক পেশি।
প্রশ্ন-৪. হৃৎপিণ্ড কয়টি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত?
উত্তর:চারটি।
প্রশ্ন-৫. হৃৎপিণ্ডের উপরের প্রকোষ্ঠ দুটিকে কী বলে?
উত্তর:ডান এবং বাম অলিন্দ।
প্রশ্ন-৬. হৃৎপিণ্ডের নিচের প্রকোষ্ঠ দুটিকে কী বলে?
উত্তর:ডান এবং বাম নিলয়।
প্রশ্ন-৭. কীসের কারণে হৃৎপিণ্ডের পাম্প করা রক্ত উল্টোদিকে ফিরে আসতে পারে না?
উত্তর:কপাটিকার কারণে
প্রশ্ন-৮. রক্ত সংবহনতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ কোনটি?
উত্তর:হূৎপিণ্ড ।
কুইজ-৮
প্রশ্ন-১. হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ কী?
উত্তর:উচ্চ রক্তচাপ।
প্রশ্ন-২. রক্ত চলাচলের সময় রক্তনালি গাত্রে যে চাপ সৃষ্টি হয় তাকে কী বলে?
উত্তর:রক্তচাপ।
প্রশ্ন-৩. স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্তচাপকে কী বলা হয়?
উত্তর:উচ্চ রক্তচাপ।
প্রশ্ন-৪. প্রধানত কী ক্ষতিগ্রস্ত হলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে?
উত্তর:হৃৎপিণ্ডের কোষ কিংবা হৃদপেশি।
প্রশ্ন-৫. রক্তনালিতে সাধারণত কোনটি জমার ফলে রক্ত চলাচল বাঁধাগ্রস্ত হয়?
উত্তর:চর্বি।
প্রশ্ন-৬. রক্ত চলাচল কমে যাওয়ার কারণে বুকে ব্যথার অনুভূতিকে কী বলা হয়?
উত্তর:অ্যানজিনা।
প্রশ্ন-৭. রক্তে অস্বাভাবিকভাবে শ্বেত রক্তকণিকার বৃদ্ধি ঘটার অবস্থাকে কী বলা হয়?
উত্তর:লিউকেমিয়া ।
কুইজ-৯
প্রশ্ন-১. মানবদেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে কত ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: ২ ভাগে।
প্রশ্ন-২.মানবদেহের প্রতিরক্ষা স্তরকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: ৩ ভাগে।
প্রশ্ন-৩. দেহের ত্বক, শ্বাসনালির মিউকাস, দেহের তাপমাত্রা ইত্যাদি কোন ব্যবস্থার সাথে সম্পর্কযুক্ত?
উত্তর: সাধারণ বা অনির্দিষ্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
প্রশ্ন-৪. নির্দিষ্টভাবে প্রবেশকৃত জীবাণু ধ্বংস করে কোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা?
উত্তর: নির্দেশিত বা সুনির্দিষ্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
কুইজ-১০
প্রশ্ন-১. মানবদেহের সবচেয়ে বড় অঙ্গ কোনটি?
উত্তর: ত্বক।
প্রশ্ন-২. মানবদেহের উন্মুক্ত প্রবেশপথগুলো কী দ্বারা আবৃত থাকে?
উত্তর: মিউকাস ঝিল্লি।
প্রশ্ন-৩. শক্তিশালী হাইড্রোক্লোরিক এসিড মানবদেহের কোথায় থাকে?
উত্তর: পাকস্থলিতে।
প্রশ্ন-৪. অশ্রু ও লালায় কোন এনজাইম থাকে?
উত্তর: লাইসোজাইম।
প্রশ্ন-৫. ত্বকের কার্যকরী স্তর কয়টি?
উত্তর: ৩টি।
প্রশ্ন-৬. স্বেদ ও ঘামগ্রন্থির ক্ষরণে কী নিঃসৃত হয়?
উত্তর: জীবাণুনাশক পদার্থ।
কুইজ-১১
প্রশ্ন-১. ফ্যাগোসাইটিক কণিকা কত ধরনের?
উত্তর: ২ ধরনের।
প্রশ্ন-২. মানুষের রক্তে কতগুলো প্লাজমা প্রোটিন উপস্থিত?
উত্তর: ৩০ এর অধিক।
প্রশ্ন-৩. জ্বর কোন ধরনের প্রতিরক্ষা স্তরের অন্তর্গত?
উত্তর: দ্বিতীয়।
প্রশ্ন-৪. দ্বিতীয় প্রতিরক্ষা স্তর কোন ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অন্তর্গত?
উত্তর: অনির্দিষ্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
প্রশ্ন-৫. হেপাটাইটিস রোধে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: ইন্টারফেরন।
প্রশ্ন-৬. জ্বর হলে কোন উপাদান ক্ষরিত হয়?
উত্তর: পাইরোজেন।
প্রশ্ন-৭. রক্তে উপস্থিত জীবাণুকে গ্রাস করে কোন ধরনের শ্বেত-রক্তকণিকা?
উত্তর: নিউট্রোফিল।
প্রশ্ন-৮. পাইরোজেন ক্ষরণ করে কোন ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা?
উত্তর: ম্যাক্রোফেজ।
কুইজ-১২
প্রশ্ন-১. অণুজীবকে টার্গেটে পরিণত করে কোন প্রতিরক্ষা স্তর?
উত্তর: তৃতীয় প্রতিরক্ষা স্তর।
প্রশ্ন-২. অস্থিমজ্জায় বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় কোন সেল ?
উত্তর: বি-সেল।
প্রশ্ন-৩. ইমিউন প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে কোন সেল?
উত্তর: টি-সেল।
প্রশ্ন-৪. বি-সেল কী উৎপাদন করে?
উত্তর: এন্টিবডি।
প্রশ্ন-৫. কোন কোষ বহিরাগত অণুজীবকে মনে রাখতে সক্ষম?
উত্তর: মেমরি কোষ।
প্রশ্ন-৬. ভ্যাক্সিন কী?
উত্তর: এক ধরনের জৈব যৌগ।
প্রশ্ন-৭. ভ্যাক্সিন কোন অবস্থায় একজন ব্যক্তির দেহে প্রবেশ করানো হয়?
উত্তর: অকার্যকর।
প্রশ্ন-৮. অণুজীবকে নিয়ন্ত্রণ, ধ্বংস বা এর বৃদ্ধি রোধ করতে পারে কোনটি?
উত্তর: অ্যান্টিবায়োটিক।
প্রশ্ন-৯. অ্যান্টিবায়োটিক কীসের মাধ্যমে শোষিত হয়?
উত্তর: রক্তের মাধ্যমে।
প্রশ্ন-১০. সর্বপ্রথম কে অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেন?
উত্তর: স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।
অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url