এসএসসি ফিনান্স এবং ব্যাংকিং সংক্ষিপ্ত সাজেশন-২০২৪ || SSC Finance and Banking Short Suggestion-2024
এসএসসি ফিনান্স এবং ব্যাংকিং ১০০% কমনের নিশ্চয়তায়… আমাদের প্রচেষ্টা-- বিভিন্ন ধরনের টেষ্ট পেপার ও মূলবই থেকে কমন উপযোগী প্রশ্ন গুলো নিয়ে আমাদের সাজেশন ,আশা করি অনেক কমন আসবে ইনশাআল্লাহ্…..
আমাদের ওয়েবসাইট ও চ্যানেলে তোমাদের স্বাগতম । আমরা প্রতিনিয়ত সকল বোর্ডের প্রশ্নের সমাধান দিয়ে থাকি । তোমাদের যে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে দিতে পার । আমরা উত্তর দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। পরবর্তিতে সকল প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ সমাধান আপলোড দেব । পড়ার টেবিল নামের পুরো একটা লাইব্রেরী! এত বই পড়ে কি লাভ? যদি কমন না আসে এত বই পড়ার পরেও!
শিক্ষার্থীদের হতাশা থেকে মুক্তির পথে,আমরা শতভাগ (১০০%) কমনের নিশ্চয়তায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ!
বিকল্পধারায় সহজ থেকেও সহজতর পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপহার স্বরুপ শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, CQ, MCQ,মডেল টেষ্ট, সৃজনশীল প্রশ্ন+উত্তর ও ভিডিও ক্লাস। সম্পুর্ণ ডিজিটাল পথে শিক্ষার্থীদের সফলতার সর্বোচ্চ চুড়ায় পৌঁছে দিতে আমাদের এই উদ্বেগ।
ফিনান্স এবং ব্যাংকিং
অধ্যায় ১২: ব্যাংক ও গ্রাহক
পেজ সূচিপত্র :অধ্যায় ১২: ব্যাংক ও গ্রাহক
তথ্যকণিকা(Information)
এখানে অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ একনজরে দেখার জন্য দেওয়া হয়েছে।
- ১. ব্যাংকিং ব্যবসায়ের মূলমন্ত্র / মূলভিত্তি আস্থা ও বিশ্বাস।
- ২. যিনি ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ করেন তাকে বলা হয় - গ্রাহক।
- ৩.ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করলে গ্রাহক ডেক্টর হিসেবে বিবেচিত হয়
- ৪. ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে সম্পর্ক - আইনগত।
- ৫. হিসাব খোলার মাধ্যমে ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে সৃষ্টি হয়- চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক।
- ৬.ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের দায়িত্ব— সততা, ঋণ পরিশোধ, সুদ আদায় ও সঠিকভাবে চেক অঙ্কন।
- ৭.ব্যাংকে টাকা জমা দিলে গ্রাহক ক্রেডিটর হিসেবে বিবেচিত হয়।
- ৮.ব্যাংক তার মক্কেলের হিসাবে সক্রিয়ভাবে জমা রাখে— প্রাপ্য সুদ।
- ৯.চেক একটি হস্তান্তরযোগ্য বিনিময় বিল
- ১০. চেক- আমানতকারীর লিখিত আদেশ।
- ১১. চেকের প্রস্তুতকারককে বলা হয়- আদেষ্টা।
- ১২. চেকের উল্টো পৃষ্ঠায় প্রাপকের স্বাক্ষর থাকে- ২টি
- ১৩. হিসাবের মালিক দিলেই প্রাপক হলে ঢেকে প্রাপকের স্থানে
- ১৪. বাহক ঢোকের অর্থ যে কেউ উত্তোলন করতে পারে বলে এটি অনিরাপদ।
- ১৫. নির্দিষ্ট ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারে না--- হুকুম চেকের অর্থ
- ১৬. চেকের উপরিভাগে আড়াআড়িভাবে সমান্তরাল রেখা আঞ্চন করাকে বলা হয়— দাগকাটা।
- ১৭. দাগকাটা চেক ভাঙানো যায়- হিসাবের মাধ্যমে।
- ১৮. মানসিকভাবে অসুস্থ ব্যক্তির সাথে ব্যাংকের সম্পর্কের সমাপ্তি ঘটার কারণ- অসুস্থ ব্যক্তির চুক্তি সম্পাদনের যোগ্যতা থাকে না।
- ১৯. ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে উচিত- বৃদ্ধি বিবেচনা করে তথ্য দেওয়া, সততার নীতি মেনে চলা ও প্রতারণার আশ্রয় না নেওয়া।
- ২০. গ্রাহক দীর্ঘ সময় হিসাব চালু না রাখলে- হিসাব বন্ধ হয়ে যাবে।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর সাজেশন
ক নং প্রশ্ন (জ্ঞানমূলক)
প্রশ্ন-১.বাংক ব্যবসায়ের মূলমন্ত্র কী?
প্রশ্ন-২. ব্যাংকের গ্রাহক কে?
প্রশ্ন-৩. ব্যাংক ও গ্রাহকের সম্পর্ক কীসের?
প্রশ্ন-৪ ব্যাংক গ্রাহককে কখন টাকা ফেরত দেয়া ?
প্রশ্ন-৫. চেক কী?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
খ নং প্রশ্ন (অনুধাবনমূলক)
প্রশ্ন-১. আমানতকারী ব্যাংকে টাকা জমা নিলে আমানতকারী ও ব্যাংকের মধ্যে কী সম্পর্ক সৃষ্টি হয়? ব্যাখ্যা করো।
প্রশ্ন-২. ব্যাংক কীভাবে অর্থের নিরাপত্তা বিধান করে? ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
পেজ সূচিপত্র :অধ্যায় ১৩: কেন্দ্রীয় ব্যাংক
এসএসসি ফিনান্স এবং ব্যাংকিং সংক্ষিপ্ত সাজেশন-২০২৪
SSC Finance and Banking Short Suggestion-2024
তথ্যকণিকা(Information)
এখানে অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ একনজরে দেখার জন্য দেওয়া হয়েছে
- ১. সুসংগঠিত মুদ্রাবাজার গঠন— কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যতম উদ্দেশ্য।
- ২. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান উদ্দেশ্য— জনকল্যাণ ।
- ৩. . জাতীয় ব্যাংক হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গঠন করার প্রধান কারণ— অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ।
- ৪. নোট ও মুদ্রার প্রচলন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান উদ্দেশ্য।
- ৫.বাংলাদেশের মুদ্রাবাজারের অভিভাবক- বাংলাদেশ ব্যাংক।
- ৬. মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা সংরক্ষণকারী ব্যাংক— কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
- ৮. মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একান্তই জরুরি— ঋণের সংকোচন, ঋণ সরবরাহ। Clearing house অর্থ— নিকাশ ঘর।
- ৯.কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ— মুদ্রাস্ফীতি রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ ।
- ১০. নিকাশ ঘরের জনক- আরভিল ।
- ১১. নিকাশ ঘরের কাজ— আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি।
- ১২. কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করে— সুদের হার পরিবর্তন করে, জমার হার পরিবর্তন করে, নৈতিক প্ররোচনা দিয়ে।
- ১৩. ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে অনুমতি লাগে— কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
- ১৪. ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল — কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
- ১৫. বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মালিকানা— সরকারি।
- ১৬. বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত হয়— ১৯৭২ সালের আইন দ্বারা । ১৭. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী— গভর্নর।
- ১৮. বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর - ৪ জন।
- ১৯. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বোচ্চ পদ— গভর্নর।
- ২০. বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিযুক্ত হয়— ৪ বছরের জন্য।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর সাজেশন
ক নং প্রশ্ন (জ্ঞানমূলক)
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
খ নং প্রশ্ন (অনুধাবনমূলক)
উত্তর: একটি দেশের অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক হিসেবে কাজ করতে হয় বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার বলা হয়।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব তালিকাভুক্ত ব্যাংকের আমানতের একটি অংশ নিজের কাছে জমা রাখে। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোকে ঋণ দেয়। এছাড়াও কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের নিকাশ ঘর হিসেবে কাজ করে এবং পরামর্শ দেয় উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ব্যাংকসমূহের ব্যাংকার বলা হয়।
প্রশ্ন-২. ‘ব্যাংক ব্যবস্থা ও মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণই কেন্দ্রীয় ব্যাংক সৃষ্টির প্রধান উদ্দেশ্য' —ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ব্যাংক ব্যবস্থা ও মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণই কেন্দ্রীয় ব্যাংক তৈরির প্রধান উদ্দেশ্য।
দেশের ব্যাংক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরিচালনা সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরি করে।
আবার এ ব্যাংক মুদ্রা সরবরাহ, মূল্যস্তর ইত্যাদি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিয়ে মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণ করে। এজন্য এ ব্যাংককে সব ব্যাংকের ব্যাংকার ও মুদ্রাবাজারের অভিভাবক বলা হয় ।
প্রশ্ন-৩. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য কী? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: বাজারে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেশের মূল্যস্তরের স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।
এর আওতায় এ ব্যাংক খোলাবাজার নীতি, ব্যাংক হার নীতি, জমার হার নীতি ইত্যাদি পদ্ধতি ব্যবহার করে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন-8. ঋণ নিয়ন্ত্রণ বলতে কী বোঝায়?
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যতম প্রধান কাজ হলো ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গতিশীল করা।এ ব্যাংক অর্থবাজারকে স্থিতিশীল রাখার জন্য যে কৌশল অবলম্বন করে তাকে ঋণ নিয়ন্ত্রণ বলা হয়। ব্যাংক হার নীতি, খোলাবাজার নীতি, জমার হার পরিবর্তন নীতি ইত্যাদির মাধ্যমে
এ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন-৫. কেন্দ্রীয় ব্যাংক কীভাবে নোট ইস্যু করে?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাহিদা অনুযায়ী নোট ইস্যু করে।
একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নোট ইস্যু করে।
দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও সব অর্থনৈতিক কাজ সম্পাদনের জন্য কী পরিমাণ নোটের প্রয়োজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা নির্ধারণ করে। চাহিদামাফিক এ ব্যাংক ঐ পরিমাণ নোট ইস্যু করে।
প্রশ্ন-৬.কেন্দ্রীয় ব্যাংককে মুদ্রাবাজারের অভিভাবক বলা হয় কেন?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি দেশের মুদ্রাবাজারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে বিধায় একে মুদ্রাবাজারের অভিভাবক বলা হয় । মুদ্রা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় যেমন: মুদ্রা সরবরাহ, মূল্যস্তর ইত্যাদি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আছে। এছাড়া নোট এবং মুদ্রার ইস্যু করা, মুদ্রাবাজারে মুদ্রা সরবরাহ করা ইত্যাদিও নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে মুদ্রাবাজারের অভিভাবক বলা হয়।
প্রশ্ন-৭. কেন্দ্রীয় ব্যাংক কীভাবে মুদ্রার মান তথা ক্রয় ক্ষমতা সংরক্ষণ করে? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: মুদ্রার সরবরাহ বাড়িয়ে বা কমিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রার মান তথা ক্রয় ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অভিভাবক হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রা ইস্যু করে । আবার মুদ্রার সরবরাহ বাড়িয়ে বা কমিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রার মান অর্থাৎ মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতা সংরক্ষণ করে। মুদ্রার সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর ক্রয় ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
আবার সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর ক্রয় ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
প্রশ্ন-৮, নিকাশঘর বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: যে ঘর বা স্থানে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের মধ্যকার লেনদেন নিষ্পত্তি করা হয় তাকে নিকাশঘর বলা হয় । কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিকাশঘরের দায়িত্ব পালন করে। এর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের মধ্যে যে লেনদেন সংঘটিত হয় সেগুলোর নিষ্পত্তি করা হয়। ধরা যাক, X এবং Y বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে একটি লেনদেন সংঘটিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিকাশ ঘরের মাধ্যমে এই লেনদেনটির নিষ্পত্তি করা হয়।
প্রশ্ন-৯. ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল বলতে ঋণ পাওয়ার শেষ উৎসকে বোঝায় । তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের ঋণের প্রয়োজন হলে বিভিন্ন উৎস (শেয়ার বিক্রি, অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া) থেকে তা সংগ্রহের চেষ্টা করে। কোনো উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করা সম্ভব হয় না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ দেয়। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক হুন্ডি, প্রতিজ্ঞাপত্র ইত্যাদি পুনঃবাট্টা করে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহকে ঋণ দেয়। এজন্য - কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণের শেষ আশ্রয়স্থলও বলা হয়।
প্রশ্ন-১০.পটুয়াখালী এলাকার ভূমিহীন কৃষকদেরকে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার প্রকল্প অনুমোদনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোন উদ্দেশ্য সম্পাদন হয়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: পটুয়াখালী এলাকার ভূমিহীন কৃষকদেরকে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার প্রকল্প অনুমোদনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জনকল্যাণের উদ্দেশ্য সম্পাদন হয় । কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি অমুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো জনকল্যাণে নিয়োজিত থাকা। ভূমিহীন কৃষকদের পক্ষে উচ্চ হারে ঋণ নেওয়া সম্ভব হয় না। তাই তাদের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করেছে। এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার জনকল্যাণমূলক উদ্দেশ্য সাধন করেছে।
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর
১. মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় কোন শতাব্দীতে?ক) ষোড়শ শতাব্দী
খ) সপ্তদশ শতাব্দী
গ) অষ্টাদশ শতাব্দী
ঘ ঊনবিংশ শতাব্দী
উ: খ
২.নিকাশ ঘরের দায়িত্ব পালন করে কোন ব্যাংক?
ক) সোনালী ব্যাংক
খ) জনতা ব্যাংক
গ) রূপালী ব্যাংক
ঘ) কেন্দ্রীয় ব্যাংক
উ:ঘ
৩.কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী জাতীয় প্রতিষ্ঠান?
ক) অমুনাফাভোগী
খ) মুনাফাভোগী
গ) সুদের প্রতিষ্ঠান
ঘ) ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান
উ:ক
8.নোট ও মুদ্রার প্রচলন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোন ধরনের উদ্দেশ্য?
ক) অন্যতম
খ) বিশেষ
গ)প্রধান
ঘ)গুরুত্বপূর্ণ
উ: গ
৫.বাংলাদেশে ৫০০ টাকার নোট প্রচলন করে কোন ব্যাংক?
ক) বাংলাদেশ ব্যাংক
খ) সোনালী ব্যাংক
ঘ) জনতা ব্যাংক
উ: ক
৬.কোন ব্যাংক মূল্যস্তরকে স্থিতিশীল রাখে?
ক) কর্মসংস্থান ব্যাংক
খ) একক ব্যাংক
গ) স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক
ঘ) কেন্দ্রীয় ব্যাংক
৭.কোনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাধারণ কাজ?
ক) সরকারি ঋণের তদারকি করা
খ) ব্যাংক ব্যবস্থার উন্নয়ন করা
গ) শিল্প উন্নয়নে নীতি নির্ধারণ করা
উ:খ
৮.কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে কৌশলে বাজারে অর্থে পরিমাণ কাম্যস্তরে রাখে তাকে কী বলে?
ক) ঋণ বৃদ্ধি
গ) অর্থ কৌশল
ঘ) মুদ্রাস্ফীতি রোধ
উ: খ
৯.বর্তমানে বাংলাদেশে কয়টি নিকাশঘর ব্যবস্থা চালু আছে?
ক) ৭টি
খ) ৯টি
গ) ১২টি
ঘ) ১৬টি
১০. বাণিজ্যিক ব্যাংক তারল্য সংকটে আর্থিক সাহায্যের জন্য কোন ব্যাংকের শরণাপন্ন হন?
ক) বিদেশি ব্যাংক
গ) আঞ্চলিক ব্যাংক
গ) বিশেষায়িত ব্যাংক
ঘ) কেন্দ্রীয় ব্যাংক
উ: ঘ
১১. বাংলাদেশ ব্যাংক কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে?
ক) ১৯৬৯ সালে
গ) ১৯৭১ সালে
খ) ১৯৭২ সালে
১২. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কে?
ক) গভর্নর
খ)সচিব
গ) এমডি
১৩. বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কয় জন?
ক) ২জন
খ) ৪ জন
গ) ৬ জন
ঘ) ৮ জন
উ: খ
১৪. বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কয়জন?
ক) ২জন
খ) ১ জন
গ) ৬ জন
ঘ) ৮ জন
উ: খ
১৫. ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে সবচেয়ে আপন কে?
ক) গ্রাহক
খ) মার্চেন্ট ব্যাংক
গ) কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ঘ) বিনিয়োগ ব্যাংক
১৬. নিকাশ ঘরের সেবা গ্রহণ করে কোন ব্যাংক?'
ক) কেন্দ্রীয় ব্যাংক
খ) বাণিজ্যিক ব্যাংক
গ) তালিকাভুক্ত ব্যাংক
ঘ) সব ব্যাংক
উ:
১৭. দেশের মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণ করে –
i. সরকার
ii. বাণিজ্যিক ব্যাংক
iii. কেন্দ্রীয় ব্যাংক
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i 3 ii
খ) i ও iii
গ) ii ও iii
ঘ)i, ii ও iii
উ: খ
১৮. কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের ঋণ নিয়ন্ত্রণ করতে যে পদ্ধতি অনুসরণ করে তা হলো-
i. ব্যাংক হার নীতি
ii. খোলা বাজার নীতি
iii. জমার হার পরিবর্তন নীতি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) i ও iii
গ) ii ও iii
ঘ) i, ii ও iii
উ: ঘ
১৯. কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনৈতিক গবেষণা করার মাধ্যমে
i. সরকারের আর্থিক নীতি প্রণয়ন করে
ii. ব্যাংক ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রয়াস চালায়
iii. মুদ্রাবাজার পরিচালনা করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) i ও iii
গ) ii ও iii
ঘ) i, ii ও iii
উ: ক
উদ্দীপকটি পড়ো এবং ২০ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
দিপা পড়াশুনা শেষ করে ব্যাংকার হতে ইচ্ছুক। তবে সে দেশের প্রধান ব্যাংকটির ব্যাংকার হতে চায়, যা অন্যান্য ব্যাংকের অভিভাবক।
২০. দিপার ব্যাংকটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে-
i. ব্যাংকটি স্বাধীনতা ভোগ করে
ii. প্রত্যেকটি স্বাধীন দেশে এ ব্যাংকটি আছে
iii. দেশের মুদ্রা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক)i ও ii
খ) i ও iii
গ) ii ও iii
ঘ)i, ii ও iii
উ: ঘ
অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url