বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল (১৯৭২-১৯৭৫)

অধ্যায় ১৪: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল (১৯৭২-১৯৭৫)

আমাদের  ওয়েবসাইট “অর্ডিনেট আইটি.কম” ও  চ্যানেল ”অর্ডিনেট ক্লাসরুম  ”আপনাদের  স্বাগতম । 
আমরা একটি ভিন্ন প্রজন্মের স্বপ্ন দেখি। আমরা অধিক চিন্তাশীল প্রজন্ম গড়তে চাই, আলাদা মানুষ যাদের আগে চিন্তা করার অভ্যাস থাকবে। আমরা মানুষ কেন? কারণ আমরা চিন্তা করি, এবং সেই চিন্তাকে মুক্তচিন্তা হতে হবে। আর মুখস্থ করে আর যা ই হোক, বিজ্ঞান শিক্ষা হতে পারে না। আর সেই প্রচেষ্টারই অংশ হল আমাদের কনটেন্ট ও ভিডিও লেকচার। এই কনটেন্ট ও  ভিডিওগুলির উদ্দেশ্য হল প্রতিটি বিষয় এমনভাবে শেখানোর চেষ্টা করা যাতে আপনি বইয়ের বাইরেও অনেক কিছু ভাবতে পারেন। আর আপনি যখন চিন্তাশীল মানুষ হবেন, তখন আপনি নিজেই বুঝবেন এই দেশকে আলাদা করতে আমাদের কী করতে হবে, কতদূর যেতে হবে।



 বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা সাজেশন

পেজ সূচিপত্র :অধ্যায় ১৪:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল (১৯৭২-১৯৭৫)

তথ্যকণিকা(Information)

এখানে অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ একনজরে দেখার জন্য দেওয়া হয়েছে।

  • ১.বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস- ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
  • ২. একটি দেশের সর্বোচ্চ আইন হলো- সংবিধান।
  • ৩. “অস্থায়ী সংবিধান আদেশ” জারি করা হয়— ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।
  • ৪. গণপরিষদ আদেশ জারি করা হয়— সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে। 
  • ৫. বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়- ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে।
  • ৬. বাংলাদেশ সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন— ৩৪ জন। 
  • ৭. বাংলাদেশ ১৩৬তম দেশ হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে।
  •  ৮. ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কময় দিন— বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করায়।
  • ৯. ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন— খন্দকার মোশতাক।

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর সাজেশন

ক নং প্রশ্ন (জ্ঞানমূলক) 

প্রশ্ন-১. মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস বঙ্গবন্ধু কোথায় বন্দী ছিলেন?

উত্তর: মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস বঙ্গবন্ধু পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন।

প্রশ্ন-২.কত তারিখে বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন?

উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন।

প্রশ্ন-৩.বঙ্গবন্ধু কত সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন?

উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।

প্রশ্ন-৪. কার নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়? 

উত্তর: ড. মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদার নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়।

প্রশ্ন-৫. গণপরিষদের স্পিকার পদে প্রথম নির্বাচিত হন কে?

উত্তর: গণপরিষদের স্পিকার পদে প্রথম নির্বাচিত হন শাহ আব্দুল হামিদ।

প্রশ্ন-৬. ১৯৭২ সালের সংবিধানে কতটি অনুচ্ছেদ ছিল?

উত্তর: ১৯৭২ সালের সংবিধানে ১৫৩টি অনুচ্ছেদ ছিলো। 

প্রশ্ন- সংবিধান কী?

উত্তর: সংবিধান হলো একটি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ দলিল। 

প্রশ্ন-৮.বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম কী?

 উত্তর: বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম হলো 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।।

প্রশ্ন-৯.কত তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়? 

উত্তর: ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রথম বিজয় দিবসে বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়।

প্রশ্ন-১০. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলো কী কী?

 উত্তর: বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলো হলো- জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতা।

 প্রশ্ন-১১.১৯৭২ সালের পররাষ্ট্রনীতির মূলকথা কী ছিল?

উত্তর: ১৯৭২ সালের পররাষ্ট্রনীতির মূলকথা হলো শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়। 

প্রশ্ন-১২. স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সাধারণ নির্বাচন কত তারিখে হয়?

উত্তর: স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ।

প্রশ্ন-১৩. কত সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে?

উত্তর: ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর  

খ নং প্রশ্ন (অনুধাবনমূলক)

প্রশ্ন-১. স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের অবস্থার বিবরণ দাও।

উত্তর: স্বাধীনতা-পরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের অবস্থা ছিল। ভয়াবহ। স্বাধীনতার পরে আক্ষরিক অর্থে শূন্য হাতে যাত্রা শুরু করে বঙ্গবন্ধু সরকার। পাকিস্তানি বাহিনীর 'পোড়ামাটি' নীতির কারণে বাংলাদেশ ভূখণ্ড এক বিধ্বস্ত জনপদে পরিণত হয়। প্রশাসন, ভৌত অবকাঠামো সব কিছুই ছিল বিপর্যস্ত। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত ও ভুটান ব্যতীত কোনো রাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি। সামগ্রিকভাবে দেশের পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত হতাশাজনক ।

প্রশ্ন-২. যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। 

উত্তর: যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধু অসামান্য ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধু কৃষি, শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ নেন। দীর্ঘ মেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসে পরিকল্পনা কমিশন গঠন করা হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে দারিদ্র্য হ্রাস, প্রবৃদ্ধির হার ৩% থেকে ৫.৫% এ উন্নীত করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং ক্রমান্বয়ে বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করার জন্য নানা উদ্যোগ গৃহীত হয়।

প্রশ্ন-৩.বঙ্গবন্ধু কৃষির উন্নয়নে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন?

উত্তর: জাতীয় আয়ের অর্ধেকেরও বেশি কৃষি খাত থেকে আসায় যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে কৃষির উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেন। প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বঙ্গবন্ধু ২৫ বিঘাপর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফসহ আগের সব বকেয়া খাজনা মওকুফ করে দেন। পরবর্তীতে একটি পরিবারের সর্বাধিক ১০০ বিঘা পর্যন্ত জমির মালিকানা নির্ধারণ করেন। এছাড়াও ২২ লাখেরও বেশি কৃষক পরিবারকে পুনর্বাসন করেন।

 প্রশ্ন-৪.প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রথম পাঁচ বছর মেয়াদি (১৯৭৩-১৯৭৮) যে পরিকল্পনা করা হয়। তাই প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনা । নবীন রাষ্ট্র হিসেবে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার পরিকল্পনা কমিশন গঠন করে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন, দারিদ্র্য হ্রাস, প্রবৃদ্ধির হার ৩% থেকে ৫.৫% এ উন্নীতকরণ, খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা। অর্জন, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করাসহ সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে পাঁচসালা পরিকল্পনা গ্রহণ করা। হয়। ১৯৭৩ সালের ১ জুলাই থেকে এই পরিকল্পনা কার্যকর হয়।

প্রশ্ন-৫. সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা বলতে কী বোঝায়?

উত্তর: যে শাসনব্যবস্থায় সর্বময় ক্ষমতা জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সংসদের উপরে ন্যস্ত থাকে, অর্থাৎ নির্বাচিত মন্ত্রিপরিষদ দ্বারা শাসনব্যবস্থা পরিচালিত হয় তাকে সংসদীয় বা মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারব্যবস্থা বলা হয়। সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থায় শাসন বিভাগ ও আইন বিভাগের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকে। এ ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি নামে মাত্র প্রধান, সকল ক্ষমতার অধিকারী প্রধানমন্ত্রী।

প্রশ্ন-৬. ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে কী বোঝায়?

উত্তর: ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করাকে - বোঝায়। সংবিধান অনুসারে, ধর্মনিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে কোনো ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান করা যাবে না। এমনকি এ নীতি অনুযায়ী রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কোনো ধর্মকে ব্যবহারও করা যাবে না। রাষ্ট্র কোনো বিশেষ ধর্মকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করবে না। প্রত্যেক নাগরিকের ধর্মীয় অধিকার ও আচার-অনুষ্ঠান পালনের নিশ্চয়তা প্রদানের দায়িত্ব রাষ্ট্রের।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর 

১.বক্তাবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস-

ক) ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

খ) ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

গ) ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল

ঘ)  ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

উ:ক

২.'অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় কখন?

ক) ১১ই জানুয়ারি, ১৯৭২-

খ) ১০ই জানুয়ারি, ১৯৭২

গ)  ১২ই জানুয়ারি, ১৯৭২

ঘ) ১৪ই জানুয়ারি, ১৯৭২

উ:খ

উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও:

বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাহার আলী এক সামাজিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়ন প্রসঙ্গে বলেন যে, স্বাধীনতার পর পর কৃষিখাতে উন্নয়নের জন্য ২৫বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ করা হয়।

৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাহার আলীর বক্তৃতায় কোন সময়কালের চিত্র ফুটে উঠেছে? 

ক) ১৯৭২ - ১৯৭৫ সাল

খ)১৯৭৬ - ১৯৭৭ সাল

গ) ১৯৭৩ - ১৯৭৬ সাল

ঘ) ১৯৭৭ - ১৯৭৮ সাল

উ:ক

৪. উদ্দীপকে উল্লিখিত সময়ের উল্লেখযোগ্য অবদান হলো-

i. ৯০০ কলেজ ভবন পুনঃনির্মাণ

i. 800 মাধ্যমিক বিদ্যালয় পুনঃনির্মাণ

iii. বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস

নিচের কোনটি সঠিক?

ক) i ও ii

খ) i ও iii

গ) ii ও iii

ঘ) i,ii ও iii

উ:ঘ

৫. একটি দেশের সর্বোচ্চ আইন কী?

(ক) ফৌজদারী আইন

(খ) সংবিধান

(গ) রাষ্ট্রীয় আইন

(ঘ) গণপরিষদ

উ:খ

৬.গণপরিষদের একমাত্র কাজ ছিল-

ক) দেশ পুনর্গঠন

খ) সংবিধান প্রণয়

গ) ৰাজেট প্রণয়ন

ঘ) সংবিধান সংশোধন

উ:খ

৭.কেন অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয়?

ক) মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে

খ) রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে

গ) দেশকে পুনর্গঠন করার জন্য

ঘ) রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি পরিবর্তন করতে

উ:ক

৮. বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কবে থেকে?

(ক) ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১

(খ) ১০ এপ্রিল ১৯৭২

(গ) ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২

(ঘ) ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২

উ:ঘ

৯. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি উল্লেখ করা হয়েছে সংবিধানের কোন ভাগে?

ক).দ্বিতীয় ভাগে

খ) চতুর্থ ভাগে

গ) প্রথম ভাগে

ঘ) তৃতীয় ভাগে

উ:ক

১০. বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য সংখ্যা কত ছিল?

(ক) ৩২

(খ) ৩৩

(গ) ৩৪

(ঘ) ৩৫

উ:গ

১১. বাংলাদেশের সংবিধানের বৈশিষ্ট্য হলো- 

i. এককেন্দ্রিক সরকার

ii. দুষ্পরিবর্তনীয়

iii. এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা

নিচের কোনটি সঠিক?

ক) i ও ii

খ) i ও iii

গ) ii ও iii

ঘ) i,ii ও iii

উ:ঘ

১২. বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের কততম অধিবেশনে প্রথম বারের মতো বাংলায় ভাষণ দেন?

ক) ২৬ তম

খ) ২৭ তম 

গ) ২৮ তম

ঘ) ২৯ তম

উ:ঘ

১৩. বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য? 

ক) ১৩৩ তম 

খ) ১৩৫ তম

গ) ১৩৬ তম

ঘ) ১৩৮ তম

উ:গ

১৪. ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কময় দিন কেন?

ক) জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করার জন্য

খ) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার জন্য

গ) বুদ্ধিজীবীদের হত্যার জন্য

ঘ) মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার জন্য

উ:খ

নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ো এবং ১৫ ও ১৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও:

'ক' রাষ্ট্রটি ছিল পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য জনাব সফিকুর রহমান নামে একজন নেতার আবির্ভাব ঘটে। এই মহান নেতার নেতৃত্বে দেশ শত্রুমুক্ত হয়। কিছুদিন দেশ পরিচালনা করার পরই ঘাতকের বুলেটের সামনে তাকে সপরিবারে প্রাণ দিতে হয়।

১৫. উদ্দীপকে জনাব সফিকুর রহমানের সাথে বাংলার কোন নেতার মিল--

ক)বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

খ) সৈয়দ নজরুল ইসলাম

গ) এ. এইচ. এম. কামারুজ্জামান

ঘ) মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী

উ:ক

১৬. উক্ত নেতার সপরিবারে হত্যার মূল কারণ ছিল—

ক) সামরিক ক্ষমতা স্থায়ী করা 

খ) দেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করা 

গ) মুক্তিযুদ্ধের অর্জন মুছে ফেলা 

ঘ) রাজাকারদের শাস্তি রোধ করা

উ:গ

সৃজনশীল প্রশ্ন                                                  

                           


ক. শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি কে?
খ. ড. মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন' কেন গঠন করা হয়েছিল?
গ. ছকের তথ্যসমূহ এদেশের কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে নির্দেশ করছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “ছকটির সম্পূর্ণ বিষয়বস্তু শহিদের রক্তে লিখিত, এটি সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।”— উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
২.



ক. DAC কী?
খ. মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে প্রশ্নবোধক চিহ্নিত বক্সটিতে যে বিষয়টি নির্দেশ করে তার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো ।
ঘ. উক্ত বিষয়ের বৈশিষ্ট্য একটি দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন বিশ্লেষণ করো।
৩.                                         


 
ক. বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে প্রথমবারের মতো বাংলায় ভাষণ দেন?
খ. কীভাবে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন করা যায়?,
গ. উদ্দীপকের চিত্রটি মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী কোন ঘটনাকে ইঙ্গিত করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ঘটনার ফলে যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ত্বরান্বিত হয়— উক্তিটি মূল্যায়ন করো। 
৪. রসুলপুর অঞ্চলটি শাসিত ছিল বহিরাগত শাসকগোষ্ঠী দ্বারা। সে | অঞ্চলের নেতা রাফি তার এলাকার জনগণকে সাথে নিয়ে বহিরাগত শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলেন। 
এক পর্যায়ে তিনি আন্দোলনের মাধ্যমে রসুলপুরকে শাসকগোষ্ঠীর হাত থেকে মুক্ত করেন। । রাফি জনগণকে সাথে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করেন।  রসুলপুরের কিছু দুষ্কৃতিকারী রাফিকে
 সপরিবারে হত্যা করে।
ক. স্বাধীন বাংলাদেশে গঠিত প্রথম শিক্ষা কমিশনের প্রধান কে ছিলেন?
খ. সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো তহবিলশূন্য হয়ে। পড়েছিল কেন?
গ. উদ্দীপকের হত্যাকাণ্ডের সাথে বাংলাদেশের কোন মহান নেতার। হত্যাকাণ্ডের মিল আছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. তুমি কি মনে কর উক্ত নেতার হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের উন্নয়নের। ধারাকে ব্যাহত করেছিল? তোমার মতামত দাও।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url