আইসিটি আপডেট সাজেশন-2024


এসএসসি ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা রাজশাহী বোর্ড -২০২৪এর সমাধানMCQ

পেজ সূচিপত্র :আইসিটি (SSC-2024)

প্রথম অধ্যায়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং আমাদের বাংলাদেশ

  • একুশ শতকের সম্পদ হলো---এখন পৃথিবীর সম্পদ হচ্ছে সাধারণ মানুষ
  • একুশ শতকের পৃথিবীটার ভিত্তি হলো--- জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি
  • একুশ শতকের উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো---Globalization Internationalization.
  • শিল্প বিপ্লব সংগঠিত হয় –--অষ্টাদশ থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীতে।
  • পৃথিবীর চালিকাশক্তি হলো জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নতুন পৃথিবীর অলিখিত নিয়ম হলো...আন্তর্জতিকতা।
  • বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতা হলো- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে পারদর্শিতা।
  • আধুনিক কম্পিউটারের জনক - চার্লস ব্যাবেজ। • চার্লস ব্যাবেজের আবিষ্কৃত যন্ত্রের নাম- এনালিটিক্যাল ইঞ্জিন।
  • লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘরে চার্লস ব্যাবেজের বর্ণনা অনুসারে একটি ইঞ্জিন তৈরি হয়- ১৯৯১ সালে।
  • প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক হলেন--আডা লাভলেস।
  • তড়িৎ চৌম্বকীয় বলের ধারণা প্রকাশ করেন- জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল।
  •  বিনা তারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বার্তা প্রেরণে প্রথম সফল বিজ্ঞানী হলেন জগদীশ চন্দ্র বসু
  • প্রথম ই-মেইল সিস্টেম চালু করেন --- স্যামুয়েল টমলিনসন রেমন্ত
  • অ্যাপল কম্পিউটারের যাত্রা শুরু হয়- ১৯৭৬ সালের ১ এপ্রিল।
  • ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক হলেন -টিম বার্নাস লি ।
  • বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ সাইট হলো- ফেসবুক।
  • ই-লার্নিং কথাটির পূর্ণরূপ হলো- ইলেকট্রনিক
  • ই-লার্নিং সনাতন শিক্ষা পদ্ধতির- পরিপুরক।
  • ই-লার্নিং পদ্ধতির অন্যতম হাতিয়ার হলো- মাল্টিমিডিয়া।
  • পৃথিবীর অনেক বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে- অনলাইন কোর্স ।
  • বাংলাদেশের প্রযুক্তিবিদেরা বাংলায় ই-লার্নিং এর জন্য তৈরি করেছেন- ওয়েবসাইট পোর্টাল।
  • ই-লার্নিং পদ্ধতিটি Interactive.— Distance Learning.
  • দেশের প্রথম দিককার ই-সেবাসমূহের একটি হলো- ই-পুঞ্জি।
  • আখচাষিরা ই-সেবা পেতে ব্যবহা- ই-পুর্জি।
  • ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো- এমটিএস।
  • জমির রেকর্ডের অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করার সেবার নাম ই-পর্চা
  • ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রচলিত বাণিজ্যকে বলে-ই-কমার্স ।
  • ই-কমার্সের পূর্ণরূপ হলো - ইলেকট্রনিক কমার্স । ইন্টারনেটের যুগে বিক্রেতার "দোকান” হলো-তার ওয়েবসাইট।
  • ই-কমার্সে পণ্যের মূল্য পরিশোধে ব্যবহার হয় ---ডেটি বা ক্রেডিট কার্ড।
  • ই-কমার্সে পণ্যের মূল্য পরিশোধের আরেকটি মাধ্যমে হলো— মোবাইল ব্যাংকিং।
  • করশ অন ডেলিভারি-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো - COD
  • প্রাপ্তির পর পরিশোধ' বিল পরিশোধ পদ্ধতি- COD.
  • বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রসার শুরু হয়।- ২০১১-১২ সাল থেকে।
  • ই-কমার্সে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ধরন দুই প্রকার। বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ই-কমার্স ওয়েবসাইট হলো- ekhanei.com.
  • বাংলাদেশের কর্মক্ষেত্রে আইসিটির প্রভাব- বহুমুখী
  • কর্মক্ষেত্রে আইসিটির প্রভাব- দুই ধরনের। আইসিটি নিজেই সৃষ্টি করছে- নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র।
  • কর্মক্ষেত্রে আইসিটির ব্যবহারের ফলে সেবার মান-উন্নত হয়েছে।
  • কর্মক্ষেত্রে আইসিটির ব্যবহারের ফলে সৃষ্ট কর্ম পদ্ধতি হলো- আউটসোর্সিং।
  • বাংলাদেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা এনে দিচ্ছে আউট সোর্সিং।
  • যোগাযোগ ও ভাব প্রকাশের জন্য যা কিছু সৃষ্টি -তাই সামাজিক যোগাযোগ
  • সমাজে টিকে থাকতে মানুষে মানুষে প্রয়োজন- যোগাযোগ ।
  • এখন সামাজিক যোগাযোগ বলতে বোঝায় - ভার্চুয়াল যোগাযোগ।
  • ইন্টারনেটে গড়ে উঠেছে অনেক- প্লাটফর্ম।
  • সামাজিক যোগাযোগের একটি ওয়েবসাইট হলো- ফেসবুক ৷
  • ফেসবুক চালু হয় ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি। ফেসবুকের সদস্য হওয়া যায়- বিনামূল্যে।
  • ২০১৪ সালের শুরুতে বিশ্বে ফেসবুক ব্যবহারকারী সদস্যের সংখ্যা প্রায় ১১৯ কোটি।
  • টুইটারের ১৪০ অক্ষরের মধ্যে প্রকাশিত বার্তাকে বলে- টুইট
  • টুইটারের সদস্যদের টুইট বার্তাগুলো দেখা যায় তাদের প্রোফাইল পাতায়।
  • বর্তমানে বিনোদনে তথ্য প্রযুক্তি উন্মোচিত করে- নতুন দিক।
  • চলচ্চিত্রের জন্য ডাইনোসর বা ভিন্ন জগতের প্রাণী তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে শক্তিশালী কম্পিউটার। 
  • ভবিষ্যতে আইসিটি নির্ভর বিনোদন ব্যবস্থার সম্ভাবনা অকল্পনীয়।
  • বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন ২০২১ সাল ।
  • ডিজিট শব্দটির অর্থ- সংখ্যা বা অন্ত
  • তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে গড়ে তোলা আধুনিক বাংলাদেশ হলো- ডিজিটাল বাংলাদেশ।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-


দ্বিতীয় অধ্যায়: কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা

  • তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রধান উপকরণ হলো- কম্পিউটার ।
  • কম্পিউটারকে সচল ও গতিশীল রাখতে ব্যবহার হয় – রেজিস্ট্রি ক্লিনআপ সফটওয়ার। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে- মাইক্রোসফট কোম্পানি ।
  • অপারেটিং সিস্টেম সবসময় আপডেট করতে
  • ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকলে অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট হয়--- স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
  • বিশ্বের বেশির ভাগ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয় --উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম।
  •  প্রত্যেকবার কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় তৈরি হয়— টেম্পোরারি ফাইল । 
  • কম্পিউটারের গতিকে ধীর করে দেয়ার জন্য দায়ী – টেম্পোরারি ফাইল ।
  • কুকিজ ও টেম্পোরারি ফাইল জমা হয় ক্যাশ মেমোরিতে।
  • ইন্টারনেট থেকে ফ্রি ডাউনলোড করা যায়- এন্টি ভাইরাস।
  • অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার ইনস্টল করার প্রক্রিয়া জটিল।
  • জরুরি কিছু কাজের কথা লেখা থাকে read me ফাইन।
  • ডিলিট অর্থ মুছে ফেলা ।
  • আনইস্টল করলে সফটওয়্যারটির কিছু অংশ থেকে যায় অপারেটিং সিস্টেমের রেজিস্ট্রি ফাইলে।
  • Registry Editor-4 ঢুকতে হলে Run Command এ লিখতে হয়- regedit.
  • VIRUS শব্দের মানে হলো — Vital Information and Resources Under Siege.
  • VIRUS এর নামকরণ করেন ফ্রেড কোহেন।
  • বুট ভাইরাস আক্রমণ করে ডিস্কের বুট ----সেক্টর।
  • পরিচিত একটি ভাইরাস হলো ----ভিয়েনা (Vienna)।
  • ভাইরাসের প্রতিসেধক হলো – এন্টিভাইরাস ।
  • তাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা হয় এন্টিভাইরাস ইউটিলিটি।
  • উল্লেখযোগ্য এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম হলো -এভিজি
  • ভাইরাসের নামকরণ করেন ১৯৮০ সালে।
  • এভাস্ট এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ডাউনলোড ওয়েবসাইট হলো-www.avast.com.
  • বিনামূল্যে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা যায়- এভিয়া এন্টিভাইরাস।
  • এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার সব সময় Update রাখতে হবে ।
  • উপাত্ত ও সফটওয়্যার নিরাপত্তার তালা হলো- পাসওয়ার্ড।
  • সহজ পাসওয়ার্ডের উদাহরণ হলো- 123456 পাসওয়ার্ডের আকার হতে হবে- বড়। পাসওয়ার্ড মনে রাখার জন্য ব্যবহার করতে হবে সংকেত।
  • ইন্টারনেট ব্যবহারে আসক্তিকে বলে- IAD.
  • কম্পিউটার গেমে তীব্রভাবে আসক্ত মানুষের
  • মস্তিষ্কে আবির্ভাব হয় বিশেষ উত্তেজক-রাসায়নিক দ্রব্য।
  • নিজেকে নিয়ে মুগ্ধ থাকার মানসিক সমস্যাটিকে মনোবিজ্ঞানের ভাষায় বলে- Narcissism. Extra Curricular Activities কম্পিউটার গেমের আসক্তি থেকে মুক্ত রাখে।
  • কম্পিউটার ব্যবহারের একটি খারাপ দিক হলো- এতে আসক্তি ।
  • আসক্তির আরেকটি মাধ্যম হলো- সামাজিক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক।
  • একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক হলো ফেসবুক নিজেকে নিয়ে মুগ্ধ থাকার আকাঙ্খাকে মনোবিজ্ঞানের ভাষায় বলে Narcissism।
  • কম্পিউটার আসক্তি থেকে মুক্তি দিতে পারে সৃজনশীল কাজ।
  • কম্পিউটারে 'কপি' বা 'অবিকল প্রতিলিপি' তৈরি করা সহজ।
  • সৃজনশীল কাজের কপিরাইট বিস্মিত করে- পাইরেসি।
  • মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে ব্যবহার করা কপিরাইট
  • বিশ্বব্যাপী পাইরেসি নজরদারি করার সং ---হলো BSA
  • বিজনেস সফটওয়্যার এলায়েন্স এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো --BSA
  • পার্সোনাল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের প্রতি ১০ জনের জন্য পাইরেসিযুক্ত হলো ৭ জন ।
  • কপিরাউট আইনের ফলে সৃষ্টকর্মের বাণিজ্যিক মূল্য পান তার স্রষ্টা।
  • কপিরাইট আইন না থাকলে সৃজনশীল ব্যক্তিরা সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি নিরুৎসাহিত হবে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করে তথ্য অধিকার
  • বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন চালু হয় - ২০০৯ সালে।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-

তৃতীয় অধ্যায়: আমার শিক্ষায় ইন্টারনেট

  • কনটেন্টের ডিজিটাল রূপকে বলে- ডিজিটাল কনটেন্ট।
  • ডিজিটাল কনটেন্ট সম্প্রচারিত হতে পারে- ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
  • ডিজিটাল কনটেন্ট হতে পারে- তথ্য, ছবি, শব্দ কিংবা ভিডিও ।
  • ডিজিটাল কনটেন্টকে ভাগ করা যায়- চার ভাগে। 
  • ই-বুক, সংবাদপত্র ও শ্বেতপত্র হচ্ছে লিখিত কনটেন্ট।
  • টেক্সট-এর উদাহরণ হলো ব্লগ পোস্ট।
  •  ডিজিটাল মাধ্যমে লিখিত তথ্যের পরিমান বেশি। ইন্টারনেট সরাসরি ভিডিও সম্প্রচারকে বলে- ভিডিও স্ট্রিমিং।
  • অডিও কনটেন্টের অন্তর্ভুক্ত হলো— ওয়োবিনার।
  • ই-বুক-এর পূর্ণরূপ হলো ইলেকট্রনিক বুক।
  • ই-বুক পড়তে ব্যবহার হয় - ই-বুক রিডার।
  • প্রচলিত একটি ই-বুক রিডার হলো আমাজন ডটকমের কিন্ডল।
  • সাধারণভাবে ই-বুককে ভাগ করা যায়- ৫ ভাগে।
  • পিডিএফ-এর পূর্ণরূপ হলো- পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট।
  • ইন্টারনেটে পড়তে পারা ই-বুকগুলো হয়--এইচটিএমএল ফরম্যাটে।
  • ই-পাব ফরম্যাটের ই-বুকে নোট লেখা মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ ই-বুককে বলে চৌকস ই-বুক
  • চৌকস ই-বুক রিডার হলো আইবুক।
  • অডিও/ভিডিও/এনিমেশন যুক্ত বইগুলোকে বলা হয় স্মার্ট ই-বুক।
  • মুদ্রিত বই-এর মতো ই-বুকও প্রকাশিত হয়- কপিরাইটের আওতায়।
  • ই-লার্নিংয়ের জন্য দরকার - ইন্টারনেট।
  • ইন্টারনেটের সুবিধাযুক্ত মোবাইল হলো- স্মার্টফোন।
  • ল্যাপটপ ও স্মার্টফোনের মাঝামাঝি হলো- ট্যাবলেট।
  • 'আকাশ' ট্যাবলেটটি তৈরি করে ভারত। শিক্ষনীয় অনেক বিষয় পাওয়া যায়- ইন্টারনেটে।
  • ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজতে বের হয় সার্চ ইঞ্জি ইন্টারনেটে গণিতের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় গণিতের সাইটে।
  • শিক্ষার একটা বিশাল জগৎ হলো - ইন্টারনেট।
  • ফ্রিল্যান্সের কাজ করার জন্য প্রয়োজন- ধৈর্য্য।
  •  ফ্রিল্যান্সারসের যোগাযোগের জন্য দক্ষ হতে হয়- ইংরেজিতে।
  • বর্তমানে বাংলাদেশে তৈরি সফটওয়ার - বিদেশে রফতানি হচ্ছে।
  • কারিয়ার হিসেবে আইপিটির সম্ভাবনা অনেক উজ্জ্বল।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-

চতুর্থ অধ্যায়: আমার লেখালেখি ও হিসাব

  • মানুষের মনের ভাব প্রকাশের একটি মাধ্যম হলো-লেখালেখি করা ।
  • লেখালেখির কাজে ব্যবহৃত সফটওয়্যারে লো- অফিস সফটওয়ার।
  • লেখালেখির জন্য ব্যবহার হয় -গার্ড প্রসেসর।
  • মানুষের মনের ভাব প্রকাশের একটি মাধ্যম।
  •  লেখালেখির কাজে ব্যবহৃত সফটওয়্যারে হলো লেখালেখি করা -অফিস সফটওয়ার।
  • লেখালেখির জন্য ব্যবহার হয় ওয়ার্ড প্রসেসর।
  • বানান দেখার সফটওয়্যার হলো স্পেলচেকার হিসাব-নিকাশের জন্য ব্যবহার হয় - স্প্রেডশিট এনালাইসিস সফটওয়ার।
  • ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখার কাজ উপস্থাপন করা যায় নান্দনিকভাবে।
  • বারবার ব্যবহৃত ডকুমেন্টসংরক্ষণ করা যায়- টেমপ্লেট আকারে।
  • গার্ড প্রসেসরে শব্দ খোঁজ এবং প্রতিস্থাপনে ব্যবহার করা হয় ফাইন্ড রিপ্লেস কমান্ড ।
  • গার্ড প্রসেসরে বানান সংশোধনের জন রয়েছে- স্পেল চেকার।
  • ওয়ার্ড আর্ট আছে রিবনের - ইনসার্ট ট্যাবে।
  • ডকুমেন্টকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়। ছবি যোগ করে ।
  • বিভিন্ন স্টাইলের লেখা আছে ইনসার্ট ট্যাবের টেক্সট গ্রুপের ওয়ার্ড আর্টে।
  • মার্জিন নির্ধারণের বিভিন্ন অপশন আছে ম আইকনে ।
  • পেইজ নাম্বার নিতে ক্লিক করতে হবে- হেডার ও ফুটার গ্রুপে ।
  • স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম বিভিন্ন ধরনের হিসাবের জন্য -- সুবিধাজনক ।
  • ট্রানজিশনে শব্দ প্রয়োগ করতে ব্যবহৃত হয়- Transition Sound অপশন।
  • প্রেজেন্টেশনের ব্লাইডে যুক্ত করা যায় ভিডিও।
  • ফটোশপে সিলেক্ট করতে ব্যবহার হয় ল্যাসো টুল
  • ফটোশপে ছবি সম্পাদনার প্রায় প্রতিটি কাজ করতে হ্যা - Layer-এর মাধ্যমে।
  • কোন লেয়ারে কোন ছবি রয়েছে তা বুঝতে ব্যবহার হয় থাম্বনেইল আইকন।
  • ইলাস্ট্রেটরে একাধিক টুলের অবস্থানকে বলে-গ্রুপ টুল।
  • একটি অবজেক্টের প্রান্ত বা বর্ডারকে বলা স্ট্রোক ।
  • ইলাস্ট্রেটরে কাজ করার সময় পৃষ্ঠা বড় করে দেখাকে বলে - জুম ইন ।
  • CMYK মুডে কাজ করলে কালার স্লাইডার থাকে - ৪টি।
  • বৃত্তাকার পাশের ভেতরে টাইপ করা লেখকে বলে এরিয়া টেক্সট।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-

পঞ্চম অধ্যায়: মাল্টিমিডিয়া ও গ্রাফিক্স

  • মাল্টিমিডিয়া মানে হলো- বহু মাধ্যম।
  • বিভিন্ন প্রকাশ মাধ্যমের সমন্বয় হলো- মাল্টিমিডিয়া।
  • মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমগুলো হলো- বর্ণ, চিত্র এবংশব্দ।
  • বহুমাত্রিক মাল্টি মিডিয়া৷ হলো— ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া
  • টেলিভিশন-ভিডিও-সিনেমা হলো- মাল্টিমিডিয়া মাল্টিমিডিয়া ধারণ ও পরিচালন করতে ব্যবহার হয় - ডিজিটাল যন্ত্র।
  • সিনেমা বা চলচ্চিত্র উদ্ভব হয় ১৮৯৫ সালে।
  • মাল্টিমিডিয়ার পূর্বপুরুষ বলা যায় সিনেমাকে। 
  • ভিডিও গেমস, শিক্ষামূলক সফটওয়্যার হলে। ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টি মিডিয়া।
  • বাংলাদেশ-৭১, অবসর, বিশ্বকোষ হচ্ছে- মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার।
  • সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল যন্ত্র হলো-কম্পিউটার
  • বহুমাত্রিক মাল্টি মিডিয়া হলো- ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া।
  • সারা দুনিয়াতে টেক্সটের যাবতীয় কাজ হরো থাকে. কম্পিউটারে।
  • মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের অন্যতম ক্ষেত্র হলো
  • মুদ্রণ ও প্রকাশনা।
  • ভিডিও কার্যত এক ধরনের গ্রাফিক্স।
  • বিশ্বজুড়ে ভিডিও এখন এনাল থেকে রূপান্তরিত হচ্ছে ডিজিটালে।
  • মাল্টিমিডিয়ার জনপ্রিয় একটি বিষয় হলো এনিমেশন ।
  • মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট একটি- প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যার।
  • মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট তৈরি করে- মাইক্রোসফট কোম্পানি ।
  • পাওয়ার পয়েন্টে ফাইলকে বলা হয় প্রেজেন্টেশন।
  • প্রেজেন্টেশনের এক একটি অংশকে স্লাইড বলে
  • প্রেজেন্টেশনের স্লাইড প্রদর্শনের জন্য চাপতে হবে কীবোর্ডের F5 বোতাম
  • স্লাইডের ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙ পরিবর্তনযোগ্য। একটি স্লাইড থেকে পরবর্তী স্লাইডে যাওয়ার সময় ব্যবহৃত ইফেক্টকে বলে ঊনজিশন।
  • স্লাইড ট্রানজিশনের নমুনা পাওয়া যাবে - Animations মেনুর বিনে।
  • ট্রানজিশনে শব্দ প্রয়োগ করতে ব্যবহৃত হয়- Transition Sound অপশন।
  • প্রেজেন্টেশনের ব্লাইডে যুক্ত করা যায় ভিডিও।
  • ফটোশপে সিলেক্ট করতে ব্যবহার হয় ল্যাসো টুল • ফটোশপে ছবি সম্পাদনার প্রায় প্রতিটি কাজ করতে হ্যা - Layer-এর মাধ্যমে।
  • কোন লেয়ারে কোন ছবি রয়েছে তা বুঝতে ব্যবহার হয় থাম্বনেইল আইকন।
  • ইলাস্ট্রেটরে একাধিক টুলের অবস্থানকে বলে-গ্রুপ টুল।
  • একটি অবজেক্টের প্রান্ত বা বর্ডারকে বলা -স্ট্রোক ।
  • ইলাস্ট্রেটরে কাজ করার সময় পৃষ্ঠা বড় করে দেখাকে বলে - জুম ইন ।
  • CMYK মুডে কাজ করলে কালার স্লাইডার থাকে - ৪টি।
  • বৃত্তাকার পাশের ভেতরে টাইপ করা লেখকে বলে -এরিয়া টেক্সট।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-

ষষ্ঠ অধ্যায়: ডেটাবেজ-এর ব্যবহার

  • তথ্য সমৃদ্ধ এক বা একাধিক ফাইলের সমষ্টি হচ্ছে- ডেটাবেজ।
  • ডেটাবেজকে বলা হয় তথ্য ভাণ্ডার।
  • ডেটাবেজ হলে কম্পিউটারভিত্তিক পদ্ধতি।
  • ডেটাবেজ হলো অসংখ্য উপাত্তের একটি-সুসজ্জিত তালিকা।
  • DBMS-এর পূর্ণরূপ হলো- Database Management system.
  • RDBMS-এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Relational Database Management System.
  •  কলাম এবং সারির সমন্বয়ে গঠিত হয় ডেটাবেজ ডেটাবেজের প্রত্যেকটি কলামের একটি করে হেডিং থাকে ।
  • হেডিং বা শিরোনামগুলো পরিচিত ফিল্ড নামে কম্পিউটারে ডেটাবেজের প্রচলন শুরু হয় - মাটের দশক থেকে।
  • ডেটাবেজ গঠিত হয় – ডেটাটেবিলের সমন্বয়ো।
  • উল্লেখযোগ্য ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হলো- মাইক্রোসফট এক্সেস।
  • ডেটাবেজের বিপুল পরিমাণ তথ্য থেকে কাঙ্ক্ষিত তথ্য পাওয়া যায় ।
  • বর্ণভিত্তিক ফিঙের ডেটার সাহায্যে করা যায়- গাণিতিক কাজ।
  •  ফিল্ডের আকার নির্ধারণ করতে ব্যবহার হয়-Field Size.
  • ডেটাশিট ভিউতে সিলেক্টেড থাকে.  টেবিলেরপ্রথম ফিল্ডটি।
  • ডেটা এন্ট্রির শুরুতেই নির্ধারণ করে নিতে হবে- ফন্ট ও ফন্টের আকার ।
  • বর্ণানুক্রমিক এবং সংখ্যানুক্রমিক আরোহী বিন্যাসকে বলে- Ascending
  • বর্ণানুক্রমিক এবং অবরোহী সংখ্যানুক্রমিক বিন্যাসকে বলে Descending.
  • চাহিদা মাফিক ডেটা বিন্যাস করাকে বলে- Sortকরা।
  • আরোহী পদ্ধতির উদাহরণ হলো- A... B...C ডেটাবেজে তথ্য অনুসন্ধানে ব্যবহার হয়- Find and Replace ডায়ালগ বক্স।
  • একই নাম বার বার খুঁজতে ক্লিক করতে হবে- Find next
  • এক্সেসে তথ্য অনুসন্ধান করা যায়- শর্তযুক্ত করে।
  •  ফিল্টার ডায়লগ বক্স থাকে- Filter আইকনে।

এই অধ্যায়ের উপর আরো লিংক-

আরো পড়ুন ট্রিকস: 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url