JOB & BCS প্রিপারেশন শেখ মুজিবর এর জীবনী
শেখ মুজিবর এর জীবনী
- মুজিব শব্দের অর্থ— উত্তরদাতা।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোথায় জন্ম— ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার
- টুঙ্গিপাড়া গ্রামে (বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে)।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম তারিখ— ১৭ মার্চ ১৯২০।
- জাতীয় শিশু দিবস— ১৭ মার্চ ।
- বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম— শেখ লুৎফর রহমান।
- বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম — সায়েরা খাতুন।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকনাম — খোকা।
- বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর — বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব (ডাকনাম রেণু)।
- বঙ্গবন্ধুর ছেলে–মেয়ে ৫ জন – তিন ছেলে দুই মেয়ে (শেখ কামাল, শেখ জামাল
- শেখ রাসেল,শেখ হাসিনা, ও শেখ রেহানা)
- বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন— গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
- বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিক পাস করেন — গোপালগঞ্জ সেন্ট মথুরানাথ মিশনারি স্কুল থেকে।
- বঙ্গবন্ধু বিএ ডিগ্রি লাভ করেন— কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে।
- বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন — ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে (আইন বিভাগে)।
- বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় — কলকাতার বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
- ইসলামিয়া কলেজের বর্তমান নাম — মাওলানা আজাদ কলেজ।
- বঙ্গবন্ধুকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়— ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেয়— ১৪ আগস্ট ২০১০।
- বঙ্গবন্ধু রাজনীতিতে যোগ দেন— ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে পড়ার সময়।
- বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবরণ করেন— ১৯৩৮ সালে (সাত দিন)।
- বঙ্গবন্ধু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সহকারী নিযুক্ত হন — ১৯৪৬ সালে।
- বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক কারণে প্রথম কারাবরণ করেন— ১১ মার্চ ১৯৪৮ সালে। (রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে)
- বঙ্গবন্ধু মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন— ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি।
- বঙ্গবন্ধু আওয়ামী মুসলিম লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন— ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান )।
- বঙ্গবন্ধু আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক হন— ৯ জুলাই ১৯৫৩ (১৯৫৩-১৯৬৬)।
- বঙ্গবন্ধু প্রাদেশিক নির্বাচনে গোপালগঞ্জ আসন থেকে নির্বাচিত হন— ১৯৫৪ সালে।
- বঙ্গবন্ধু মন্ত্রীসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন — ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভায়।
- বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট সরকারের — কৃষি, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন (১৯৫৪ সালের ১৫ মে) মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।
- বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করা হয় — ১৯৬৪ সালে (কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি)।
- বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন— ১৯৬৬ সালের ১ মার্চ (ষষ্ঠ কাউন্সিলে)।
- বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামি করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করা হয়— ১৯৬৮ সালের ১ জানুয়ারি।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রকৃত নাম —‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য’।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার শুরু হয় — ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন (ঢাকা সেনানিবাসে)।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মোট আসামি ছিল — ৩৫ জন (বঙ্গবন্ধুসহ)।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়েছিল — রাষ্ট্রদ্রোহীতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য নামে ।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেওয়া হয় — ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।
- বঙ্গবন্ধু ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন— ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি (লাহোরে)।
- বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন— ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ ।
- বঙ্গবন্ধু কবে ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ’ গঠন করেন— ১৯৬০ সালে।
- বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় — ১৯৬৪ সালের ১১ মার্চ।
- শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেওয়া হয় — ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স
- ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ।
- শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন — তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
- বঙ্গবন্ধু ‘বাংলাদেশ’ নামকরণ করেন — ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।
- বঙ্গবন্ধু জনসভায় ৬ দফার প্রশ্নে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করার জন্য দেশবাসীর প্রতি
- আহ্বান জানান — ১৯৭০ সালের ৭ জুন রেসকোর্স ময়দানের জনসভায়।
- বঙ্গবন্ধু তাঁর দলের নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে নৌকা প্রতীক পছন্দ করেন — ১৭ অক্টোবর ১৯৭০
- বঙ্গবন্ধুকে কবে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেওয়া হয় — ৩ মার্চ ১৯৭১ (উপাধি দেন আ স ম আবদুর রব)।
- বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন — ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ।
- বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দেন — রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
- বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে — স্বাধীনতার ডাক দেন।
- বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে দাবি উপস্থাপন করেন — ৪টি।
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে — বজ্রকণ্ঠ নামে প্রচারিত হতো।
- বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন — ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।
- পাকিস্তান সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে — ২৬ মার্চ ১৯৭১ (প্রথম প্রহরে)।
- মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
- পাকিস্তানের ২৪ বছরে বঙ্গবন্ধু কারাগারে কাটিয়েছেন — ১২ বছর।
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ছিলেন — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
- বঙ্গবন্ধু দেশে ফেরেন — ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ (স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস)।
- বঙ্গবন্ধু অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা
- প্রবর্তন করেন — ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।
- বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন — ১২ জানুয়ারি ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু ভারত সরকারের আমন্ত্রণে ভারত সফর করেন — ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কারে ভূষিত হন — ১০ অক্টোবর ১৯৭২ (পুরস্কারে ভূষিত করে বিশ্ব শান্তি পরিষদ)।
- বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে প্রথম সাধারণ নির্বাচনের তারিখ (৭ মার্চ ১৯৭৩) ঘোষণা করেন — ৪ নভেম্বর ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে স্বাক্ষর করেন — ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু ‘জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন’–এর শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করেন — ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ (আলজেরিয়া গিয়ে)।
- বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের — মিয়ানওয়ালি কারাগারে বন্দী ছিলেন।
- ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে পরিচালিত অভিযানের নাম — অপারেশন ‘বিগবার্ড’।
- বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন — ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর (২৯তম অধিবেশনে)।
- স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় — বিশ্বের ১৩০টি দেশ।
- বঙ্গবন্ধুর রচিত বই প্রকাশ পেয়েছে — ৩টি (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়াচীন)।
- বঙ্গবন্ধু প্রকাশিত প্রথম বই — অসমাপ্ত আত্মজীবনী (প্রকাশিত হয় জুন ২০১২ সালে)।
- অসমাপ্ত আত্মজীবনী অনূদিত হয় — ১৩টি ভাষায় (সর্বশেষ ইতালীয় ভাষায়, অনুবাদক আন্না কোক্কিয়ারেল্লা)
- বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত দ্বিতীয় বই — কারাগারের রোজনামচা (প্রকাশিত হয় ১৭ মার্চ ২০১৭)।
- কারাগারের রোজনামচা অনূদিত হয় — ২টি ভাষায় (সর্বশেষ অসমীয়া ভাষা, অনুবাদ সৌমেন ভারতীয়)।
- বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত সর্বশেষ বইয়ের নাম — আমার দেখা নয়াচীন (প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি বইমেলা ২০২০)।
- বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা বইয়ের নাম — শেখ মুজিব আমার পিতা।
- বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মুজিব ভাই বইটি লিখেছেন — এবিএম মূসা।
- বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ‘জয় মুজিবুর’ কবিতাটি লেখেন — অন্নদাশঙ্কর রায়।
- ‘বঙ্গবন্ধু’ কবিতাটির লেখক — জসীমউদ্দীন (১৬ মার্চ ১৯৭১)।
- বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় — ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট (১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস)।
- বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের আদালতে বিচার শুরু হয় — ১২ মার্চ ১৯৯৭।
- বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার শেষ হয় — ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি।
- বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের মধ্যে ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে — ৬ জনের।
- বঙ্গবন্ধু মুজিব ছয়দফা ১ম ঘোষনা করেন — ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬
- আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে ৬ দফা গৃহীত হয় — ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আনুষ্ঠানিকভাবে ছয়দফা ঘোষনা করেন — ২৩ মার্চ ১৯৬৬
- ছয়দফা রচিত হয় — লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে
- ছয়দফার প্রথম দফা ছিল — স্বায়ত্বশাসন
- ‘বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ’ হিসেবে পরিচিত — ছয় দফা।
- বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ দেন — ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, যা এখন সোহরাওয়ার্দি উদ্যোন নামে পরিচিতি।
- বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য ছিল — এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
- বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন — ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত অর্থাৎ ২৬ মার্চে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের
- বঙ্গবন্ধু জাদুঘর অবস্থিত– ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে।
মুজিববর্ষ ও বঙ্গবন্ধু
- মুজিববর্ষ হলো— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মের ১০০তম বা পূর্তি উপলক্ষে উদ্যাপিত বর্ষ।
- ‘মুজিব বর্ষ’ ঘোষণা করেন — প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় — তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর, ঢাকা।
- মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয় — ১০ জানুয়ারি ২০২০ থেকে।
- মুজিব বর্ষের সময়কাল — ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে ১৭ মার্চ ২০২১।
- তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন — প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে ওয়েবসাইট তৈরি করেছে — সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ।
- মুজিব বর্ষ উদযাপনে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের তৈরি ওয়েবসাইটের নাম — www.mujib100.gov.bd
- মুজিব বর্ষের লোগো উন্মোচন করেন — প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ১০ জানুয়ারি ২০২০।
- মুজিব বর্ষের উদ্বোধন করা হয়েছে — ১৭ মার্চ ২০২০ (জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে)।
- বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় —ইউনেসকোর ৪০তম সাধারণ অধিবেশনে ।
- ‘মুজিব বর্ষ’উপলক্ষ্যে ১ মার্চ কে ঘোষণা করা হয় — বিমা দিবস হিসেবে।
- মুজিব শতবর্ষের লোগোর ডিজাইনার – সব্যসাচী হাজরা।
- মুজিববর্ষের 'থিম সং'-এর শিরোনামস— তুমি বাংলার ধ্রুবতারা, হৃদয়ের বাতিঘর (গীতিকার : কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী)।
- সুরকার ও সংগীত পরিচালক – নকিব খান ।
- বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে 'বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ'ঘোষণা করা হয়— হালদা নদীকে।
- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে 'বঙ্গবন্ধু
- চেয়ার' স্থাপন করে— বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (BPATC)
- BPATC'র 'বঙ্গবন্ধু চেয়ার' পদে নিয়োগ লাভ করেন— প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন ।
- ২০২০ সালের একুশে গ্রন্থমেলা উৎসর্গ করা হয়— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ।
- ২০০ টাকার নোট বাজারে আসে — ১৮ মার্চ ২০২০।
- বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করেছে — চারটি (একটি স্বর্ণমুদ্রা, একটি স্মারক মুদ্রা, ১০০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক নোট ও ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট)।
- ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রদান করা হবে — ডক্টর অব লজ (মরণোত্তর)।
- অমর একুশে বইমেলা ২০২০ কাকে উৎসর্গ করা হয় — ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
- ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।
বিশ্বাঙ্গনে মুজিববর্ষ
- জাতিসংঘের যে সংস্থা বঙ্গবন্ধুর নামে প্রথম পুরস্কার প্রবর্তন করে — UNESCO
- বঙ্গবন্ধুর নামে পুরস্কার প্রবর্তনের প্রস্তাব গৃহীত হয় UNESCO'র নির্বাহী পরিষদের— ২১০তম অধিবেশনে (১১ ডিসেম্বর ২০২০)।
- UNESCO কর্তৃক প্রবর্তিত আন্তর্জাতিক পুরস্কারের নাম— UNESCO-Bangladesh Bangabandhu Sheikh
- Mujibur Rahman International Prize for the Creative Economy
- পুরস্কার দেয়া হয়— ২০২১ সাল থেকে প্রতি দুই বছর পরপর (অর্থ মূল্য ৫০,০০০ মার্কিন ডলার)।
- UNESCO কর্তৃক প্রবর্তিত বঙ্গবন্ধুর নামে পুরস্কার প্রথম যে প্রতিষ্ঠান লাভ করে— Motiv Creations Limited; উগান্ডা ।
- ২০২৩ সালে এ পুরস্কার লাভ করে— জিম্বাবুয়ের মিউজিক ক্রসরোডস ।
- বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়-- বাংলাদেশে।
- UNDP বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি
- আওয়ারনেস অ্যাওয়ার্ড চালু করা হবে— ২০২৩ সালে
বঙ্গবন্ধু কর্নার
- বঙ্গবন্ধুর ২০০ বক্তৃতা সংবলিত গ্রন্থ— ভায়েরা আমার । (প্রকাশ- ১২ জুন ২০২৩) ।
- ভায়েরা আমার (My Brothers) বইটির নামকরণ করেন— শেখ হাসিনা ।
- বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রের নাম— মুজিব আমার পিতা ।
- বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম' অবস্থিত— শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ।
- ১৪ মার্চ ২০২১ উদ্বোধন করা বঙ্গবন্ধুর দর্শন ও সংগ্রামী জীবনের ইতিহাসভিত্তিক অ্যাপ-এর নাম — মুজিব ১০০।
- My Father, My Bangladesh গ্রন্থের রচয়িতা – শেখ হাসিনা।
একনজরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চলচ্চিত্র
অসমাপ্ত আত্মজীবনী
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের লেখক— শেখ মুজিবুর রহমান।
- বঙ্গবন্ধুর রচিত 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের নামকরণ করেন—শেখ রেহানা ।
- গ্রন্থটির ইংরেজি নাম — The Unfinished Memoirs' ।
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থটির ভূমিকা লেখেন— শেখ হাসিনা।
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' প্রকাশিত হয়— দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড থেকে।
- গ্রন্থটি সম্পাদনা করেন— অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান ।
- গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক প্রফেসর ড. ফকরুল আলম ।
- গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী– সমর মজুমদার।
- প্রকাশিত হয় – ১৮/১৯ জুন ২০১২।
- গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধুর জীবনী চিত্রায়িত হয়েছে— ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত।
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের পর্তুগিজ ভাষায় অনুবাদের উদ্যোগ নেয়— ব্রাজিলের ব্রাসিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ।
- জাপানি ভাষায় গ্রন্থটির অনুবাদক — কাজুহিরো ওয়াতানাবে।
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র ব্রেইল সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন করা হয়— ৭ অক্টোবর ২০২০।
- গ্রন্থটির ব্রেইল সংস্করণ প্রকাশ করা হয়— ছয় খণ্ডে।
- এখন পর্যন্ত যতটি ভাষায় 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' প্রকাশিত হয়েছে— ১৭টি।
- 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থকে ভিত্তি করে নির্মিতব্য চলচ্চিত্রের নাম — চিরঞ্জীব মুজিব। 1
- ‘চিরঞ্জীব মুজিব' পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের রচনা ও পরিচালনা করেন— প্রধানমন্ত্রীর স্ক্রিপ্ট রাইটার নজরুল ইসলাম ।
কারাগারের রোজনামচা
- 'কারাগারের রোজনামচা' রচনা করেন— শেখ মুজিবুর রহমান ।
- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীমূলক 'কারাগারের রোজনামচা'-এর নামকরণ করেন— শেখ রেহানা।
- গ্রন্থটির প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ নকশা করেন— তারিক সুজাত।
- 'কারাগারের রোজনামচা' গ্রন্থটির প্রকাশক– বাংলা একাডেমি ।
- গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়— বাংলা একাডেমি থেকে (১৭ মার্চ ২০১৭)।
- 'কারাগারের রোজনামচা' বইয়ের ইংরেজি নাম — Prison Diaries ।
- গ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন— প্রফেসর ড. ফকরুল আলম।
- ‘কারাগারের রোজনামচা' এ পর্যন্ত অনূদিত হয়— ৪টি ভাষায় (সর্বশেষ ফরাসি ভাষা) ।
- 'কারাগারের রোজনামচা'য় যে সময়ের লেখা ডায়েরি বই আকারে প্রকাশ করা হয়েছে— ১৯৬৬-১৯৬৮ সাল পর্যন্ত।
আমার দেখা নয়াচীন
- ‘আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থের লেখক— শেখ মুজিবুর রহমান ।
- ‘আমার দেখা নয়াচীন' যে ধরনের গ্রন্থ— ভ্রমণ কাহিনি ।
- ‘আমার দেখা নয়াচীন’গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়— ২০২০ সালে; বাংলা একাডেমি থেকে ।
- প্রকাশিত হয়— ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০/১৮ মাঘ ১৪২৬ আর (মোড়ক উন্মোচন— ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০)।
- গ্রন্থের ভূমিকা লেখেন— প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
- সম্পাদনা করেন— বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান।
- গ্রন্থটির লোগো ডিজাইন করেন— রফিকুন নবী এবং প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ-নকশা করেন— তারিক সুজাত।
- প্রচ্ছদে ব্যবহৃত লোগো — চীনে অনুষ্ঠিত ১৯৫২ সালের পিকিং সম্মেলনের লোগো ‘শান্তির কপোত'।
- প্রচ্ছদে ব্যবহৃত সম্মেলনের লোগোর চিত্রশিল্পী– পাবলো পিকাসো।
- ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থটির নাম— NEW CHINA 1952। (অনুবাদ করেন— প্রফেসর ড. ফকরুল আলম)
- 'আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থটির গ্রন্থস্বত্ব যে প্রতিষ্ঠানের— জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট।
বঙ্গবন্ধুর স্মরণে রাষ্ট্রীয় দিবসসমূহ
আর পড়ুন:এসএসসি ইংরেজী ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন-২০২৪
আর পড়ুন:এসএসসি ইংরেজী ২য় পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন-২০২৪
আর পড়ুন:SSC ইংরেজি ১ম পত্র100% সঠিক উত্তর করার ট্রিকস
আর পড়ুন:SSC ইংরেজি ২য়পত্র100% সঠিক উত্তর করার ট্রিকস
অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url