এসএসসি বিজ্ঞান ১০০% কমন সাজেশন-২০২৩|| SSC Science 100% Common Suggestion-2023
এসএসসি বিজ্ঞান ১০০% কমনের নিশ্চয়তায়… আমাদের প্রচেষ্টা-- বিভিন্ন ধরনের টেষ্ট পেপার ও মূলবই থেকে কমন উপযোগী প্রশ্ন গুলো নিয়ে আমাদের সাজেশন ,আশা করি অনেক কমন আসবে ইনশাআল্লাহ্…..
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ উচ্চতর গণিত MCQ সমাধান
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ বিজ্ঞান MCQ সমাধান
এসএসসি উচ্চতর গণিত ১০০% কমন সাজেশন-২০২৩
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ অর্থনীতি MCQ সমাধান
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ জীববিজ্ঞান MCQ সমাধান
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ পদার্থবিজ্ঞান MCQ সমাধান
এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ বাংলাদেশ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা MCQ সমাধান
অধ্যায় ১ : উন্নততর জীবনধারা
প্রশ্ন ১। পুষ্টি কী?
উত্তর : পুষ্টি একটি সার্বিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রাণীর দেহের গঠন ও সুস্থ থাকতে মূল ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্ন ২। খাদ্য কী?
[য. বো. ১৫; ]
উত্তর : সেসব আহার্য বস্তুই খাদ্য যা জীবদেহে বৃদ্ধি, শক্তি উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ তথা পুষ্টি, বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করে।
প্রশ্ন ৩। ভিটামিন কাকে বলে?
[ব. ম. বো, '২০]
উত্তর : জীবের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং পুষ্টির জন্য যে বিশেষ এক ধরনের খাদ্য উপাদানের প্রয়োজন হয়, তাকে ভিটামিন বলে।
প্রশ্ন ৪। নিউট্রিয়েন্টস কাকে বলে?
[চ. বো. ১০]
উত্তর : খাদ্যের যেসব জৈব অথবা অজৈব উপাদান জীবের জীবনীশক্তির যোগান দেয় তাদেরকে একসাথে পরিশোষক বা নিউট্রিয়েন্টস বলে।
প্রশ্ন ৫ । পরিপোষক কাকে বলে?
উত্তর: খাদ্যের যেসব জৈব অথবা অজৈব উপাদান জীবের জীবনীশক্তি • যোগান দেয়, তাদের একসঙ্গে পরিপোষক বা নিউট্রিয়েন্টস বলে।
প্রশ্ন ৬। চর্বি কী?
[য, বো, ১৯; সকল বোর্ড ১৮]
উত্তর : চর্বি হচ্ছে সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড, সাধারণ তাপমাত্রায় যা কঠিন অবস্থায় থাকে।
প্রশ্ন ৭। খাদ্যের সহায়ক উপাদান কয়টি?
[রা-১৭] [বো, -'১৭]
উত্তর : খাদ্যের সহায়ক উপাদান ৩টি। যথা- ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানি ।
আর পড়ুন: ভিডিও ক্লাস(Admission Physics)
আর পড়ুন :Admission ICT
- বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা ICTপ্রশ্ন ( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : ২০২১-২২( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ ( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- HSC ICT ভর্তি পরিক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ প্রশ্নপত্রসহ উত্তর (বাণিজ্য )
- HSC ICT ভর্তি পরিক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ প্রশ্নপত্রসহ উত্তর (Commerce)
- এইচএস সি ICT ৩য় অধ্যায় সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস Admission Part-2
- এইচএস সি ICT ৩য় অধ্যায় সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস Admission Part-1
প্রশ্ন ৮। আমলকীতে কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?
উত্তর : আমলকীতে ভিটামিন 'সি' পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ৯। Fruit sugar কী?
বি. বো. ১৭]
উত্তর : আম, পেঁপে, কলা, কমলালেবু, প্রভৃতি মিষ্টি ফলে ও ফুলের মধুতে ফ্রুকটোজ থাকে। এ ফ্রুকটোজকে Fruit Sugar বলে। প্রশ্ন ১০। অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড কী? || ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা। উত্তর : সাধারণ তাপমাত্রায় যেসব পদার্থ তরল থাকে সেগুলোকে অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড বলে। যেমন- তেল, সয়াবিন ইত্যাদি। প্রশ্ন ১১। ইমিউনিটি কী? [মাইলস্টোন কলেজ, ঢাকা। উত্তর : প্রাকৃতিক নিয়মে মানুষের দেহের রোগজীবাণুর আক্রমণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাকে ইমিউনিটি বলে ।
প্রশ্ন ১২। পেলেগ্রা কি?
উত্তর : পেলেগ্রা একটি রোগ, যার ফলে ত্বকে রঞ্জক পদার্থ জমতে শুরু করে এবং সূর্যের আলোয় দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ১৩। আমিষের মৌলিক উপাদান কী?
উত্তর : আমিষের মৌলিক উপাদান হলো- কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন।
প্রশ্ন ১৪। অ্যামাইনো এসিড কী?
উত্তর: অ্যামাইনো এসিড হচ্ছে আমিষ গঠনের একক।
প্রশ্ন ১৫। জেরপথ্যালমিয়া রোগ কী?
জেরপথ্যালমিয়া হলো চোখের রোগ। ভিটামিন A এর অভাব দীর্ঘস্থায়ী হলে চোখের কর্নিয়ায় আলসার হতে পারে। এ অবস্থাকে জেরপথ্যালমিয়া বলে
প্রশ্ন ১৬। সেলুলোজ কাকে বলে?
[সি. বো, "২০ ]
উত্তর : একটি অপাচ্য প্রকৃতির শর্করা, যা আঁশযুক্ত খাদ্য এবং দৈনন্দিন মলত্যাগে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে তাকে সেলুলোজ বলে।
প্রশ্ন ১৭। রাফেজ কি?
উত্তর : রাফেজ মূলত সেলুলোজ নির্মিত উদ্ভিদ কোষ প্রাচীর। শস্যদানা ফলমূল এবং সবজির অপাচ্য তন্তুর অংশ রাফেজ নামে পরিচিত।
প্রশ্ন ১৮। খাদ্যের ক্যালরি কাকে বলে?
উত্তর : এক গ্রাম খাদ্য জারণের ফলে যে পরিমাণ তাপ শক্তি উৎপন্ন হয় তাকে খাদ্যের ক্যালরি বলে।
প্রশ্ন ১৯। BMI এর পূর্ণনাম কী?
[সি. বো. ১৭. বো. 5. বো, '১৬]
উত্তর: BMI এর পূর্ণ নাম Body Mass Index.
প্রশ্ন ২০। BMI কাকে বলে?
উত্তর : BMI হলো Body Mass Index, যা মূলত দেহের উচ্চতার সাথে ওজনের সামঞ্জস্য রক্ষা করার সূচক।
প্রশ্ন ২১। ভরসূচি কী?
উত্তর : দেহের উচ্চতার সাথে ওজনের সামঞ্জস্য রক্ষা করার সূচকই হলো ভরসূচি।
প্রশ্ন ২২। সুষম খাদ্য কাকে বলে?
[দি, বো, '২০: কু. বো. ১৭. বা. বো. ১৫]
উত্তর : যে খাদ্যে ছয়টি উপাদানই গুণাগুণ অনুসারে উপযুক্ত পরিমাণে থাকে এবং যে খাদ্য গ্রহণ করলে দেহে স্বাভাবিক কাজ-কর্মের জন্য উপযুক্ত পরিমাণ ক্যালরি পাওয়া যায়, তাকে সুষম খাদ্য বলে।
প্রশ্ন ২৩। সুষম খাদ্য পিরামিড কাকে বলে?
[কু. বো. ২০. সি. বো. ১৯; দি. বো. ১৯]
উত্তর : শর্করা জাতীয় খাদ্যকে নিচু স্তরে রেখে পর্যায়ক্রমে পরিমাণগত দিক বিবেচনা করে শাকসবজি, ফলমূল, আমিষ, স্নেহ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যকে সাজালে যে কাল্পনিক পিরামিড তৈরি হয় তাকে সুষম খাদ্য পিরামিড বলে।
২৪। টক্সিন কাকে বলে?
উত্তর :ব্যাকটেরিয়া খাদ্য নষ্ট করে যে বিষাক্ত উপাদান তৈরি করে, তাকে টক্সিন বলে।
প্রশ্ন ২৫। ভিনেগার কি?
উত্তর: এসিটিক এসিডের ৫% দ্রবণকে ভিনেগার বলে।
প্রশ্ন ২৬। নিকোটিন কী?
উত্তর : তামাক থেকে নির্গত এক ধরনের বিষাক্ত মাদককে নিকোটিন বলে।
প্রশ্ন ২৭। WHO কি?
[সি. বো. ১]
উত্তর : WHO (World Health Organization) হলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
প্রশ্ন ২৮। HIV এর পূর্ণরূপ কী?
(ঢা. বো. ১৭]
উত্তর : HIV এর পূর্ণরূপ হলো- Human Immune Deficiency Virus.
প্রশ্ন ২৯। ইমিউনিটি কী?
উত্তর : প্রাকৃতিক নিয়মে মানুষের দেহে রোগজীবাণুর আক্রমণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাই হলো ইমিউনিটি।
অধ্যায় ২ : জীবনের জন্য পানি পাঠ
প্রশ্ন ১। বিশুদ্ধ পানির pH মান কত?
উত্তর : বিশুদ্ধ পানির pH মান 7।
প্রশ্ন ২। লোনা পানি কাকে বলে?
[ন. ২০. বো. ১৭ক. বো, '১৯]
উত্তর : যে পানিতে লবণের পরিমাণ বেশি তাকে লোনা পানি বলে।
প্রশ্ন ৩। গলনাঙ্ক কাকে বলে?
[বো.. মি. বো. ১৭: ক. বো. চ. বো. ১৬]
উত্তর : যে তাপমাত্রায় একটি কঠিন পদার্থ তরল পদার্থে পরিণত হয় তাকে ঐ পদার্থের গলনাঙ্ক বলে।
প্রশ্ন ৪। সার্বজনীন দ্রাবক কাকে বলে?
উত্তর : যেসব দ্রাবক সব ধরনের পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাকে সার্বজনীন দ্রাবক বলে।
যেমন- পানি।
প্রশ্ন ৫। স্ফুটনাঙ্ক কাকে বলে?
উত্তর : বায়ুমণ্ডলীয় চাপে কোনো তরল পদার্থ যে তাপমাত্রায় বাষ্পে পরিণত হয় সে তাপমাত্রাই হলো ঐ তরল পদার্থের স্ফুটনাঙ্ক
প্রশ্ন ৬। পানির সংকেত কি?
উত্তর : পানির সংকেত হলো H2O।
প্রশ্ন ১০। ব্রিচিং পাউডার কী?
উত্তর : ব্লিচিং পাউডার হচ্ছে এক ধরনের জীবাণুনাশক সরকারি অর্থ দান )
প্রশ্ন ১১। ব্রিচিং পাউডার সংকেত লিখ।
উত্তর : ব্লিচিং পাউডারের সংকেত হলো- [Ca(OC)Cl]
প্রশ্ন ১২। পানি দূষণ কী?
উত্তর : ভৌত, রাসায়নিক ও জীবাণুঘটিত মিশ্রণের ফলে পানি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়াকে পানি দূষণ বলে।
প্রশ্ন ১৩। আর্সেনিক কী?
উত্তর : আর্সেনিক এটি একটি বিষাক্ত পদার্থ, যা দ্বারা পানি দূষিত হয়। উদ্ভিদ, প্রাণী ও মানুষের উপর পানি দূষণের প্রভাব
প্রশ্ন ১৪। মরা নদী কাকে বলে?
উত্তর : যেসব নদীতে বসবাসকারী মাছসহ সকল প্রাণী অক্সিজেন স্বল্পতার কারণে মারা যায়, এ অবস্থা যদি বেশিদিন চলতে পারে তাহলে ঐ নদী প্রাণীশূন্য হবে। ঐসব নদীকে মরা নদী বলে।
প্রশ্ন ১৫। Eric কী?
উত্তর : Erie হচ্ছে আমেরিকার উত্তর ওহাইও অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত একটি মরা হ্রদ।পানি দূষণ প্রতিরোধের কৌশল ও নাগরিকের দায়িত্ব ।
প্রশ্ন ১৬। ETP কাকে বলে ?
উত্তর: বর্জ্য পরিশোধন ব্যবস্থাকে Effluent Treatment Plant সংক্ষেপে ETP বলা হয়।
প্রশ্ন ১৭। Gravel কী?
উত্তর : Gravel (গ্রাভেল) একটি পদার্থ যা কংক্রিটের বদলে ব্যবহার করা যায়।
প্রশ্ন ১৮। রামসার কনভেনশন কী?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ২ ফেব্রুয়ারিতে ইরানের রামসারে ইউনেস্কোর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে নেওয়া জলাভূমি সংক্রান্ত কনভেনশনকে রামসার কনভেনশন বলে ।
অধ্যায় ৩: হৃদযন্ত্রের যত কথা
প্রশ্ন ১। সিরাম কী?
[মি. বো. ১৯]
উত্তর : রক্ত জমাট বাঁধার পর রক্তের জমাট অংশ থেকে যে হালকা হলুদ রঙের এক রকম স্বচ্ছ রস নিঃসৃত হয় তা-ই সিরাম।
প্রশ্ন ৭। পানির পুনঃআবর্তন কাকে বলে?
উত্তর : দিনের বেলা সূর্যের তাপে ভূপৃষ্ঠের পানি বাষ্পীভূত হয়ে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে এবং তা ঘনীভূত হয়ে মেঘ ও বৃষ্টি আকারে। পৃথিবীতে ফিরে আসে। পানির এ চক্রকেই পানির পুনঃআবর্তন বলে।
প্রশ্ন ৮। ক্লোরিনেশন কাকে বলে?
[রা. বো. ২০]
উত্তর :ক্লোরিন যুক্ত পদার্থ ব্যবহারের মাধ্যমে পানিতে বিদ্যমান রোগ-জীবাণু ধ্বংস করার প্রক্রিয়াকে ক্লোরিনেশন বলে ।
প্রশ্ন ৯। পরিস্রাবণ কাকে বলে?
[ বো. ২০: রা. বো. ১৯]
উত্তর : তরল ও কঠিন পদার্থের মিশ্রণ থেকে কঠিন পদার্থকে আলাদা করার প্রক্রিয়াকে পরিস্রাবণ বলে।
(ঢা. বো, কু. বো.. সি. বো. ২০; ঢা বো. ১৯; রা. বো. ১৭: য. বো. ১
প্রশ্ন ২। প্লাজমা কী?
[রা. বো. ১৯. দি. বো. ২১]
উত্তর : রক্তকে সেন্ট্রিফিউজ করা হলে উপরে হালকা হলুদ বর্ণের৫৫% যে তরল অংশ থাকে তাকে প্লাজমা বলে।
প্রশ্ন ৩। রক্ত কণিকা কী?
[কু. বো. ১৯, য. বো. ২০]
উত্তর : রক্ত রসের মধ্যে ছড়ানো বিভিন্ন রকমের কোষকে রক্ত কণিকা বলে।
প্রশ্ন ৪। রক্ত কাকে বলে?
[সকল বোর্ড ২০১৮; চ. বো. ১৭; কু. বো. ১৬: চ.]
উত্তর : এক ধরনের লাল বর্ণের অস্বচ্ছ আন্তঃকোষীয় লবণ ক্ষারধর্মী তরল যোজক টিস্যুকে রক্ত বলে ।
৫। হিমোগ্লোবিন কি?
উ:হিমোগ্লোবিন হল হচ্ছে রক্ত লোহিত কণিকার বিস্তৃতি লালবর্ণের প্রোটিন ধর্মী পদার্থ।
প্রোটিনধর্মী ভারী পদার্থ।
প্রশ্ন ৬। নাসিকা কী?
উত্তর : নাসকা হলো এক ধরনের হালকা হলুদ বর্ণেরতরল যোজক কলা।
৭। Immune system কী ?
উত্তর : Immune system বলতে আমাদের শরীরের নিরাপত্তা প্রতিরোধ করে,ব্যবস্থাকে বুঝায়, যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর বিষয়সমূহকে প্রতিরোধ করে ।
প্রশ্ন ৮। ফ্যাগোসাইটোসিস কী?
উত্তর : শ্বেত রক্ত কণিকা যে প্রক্রিয়ায়, ক্ষণপদ সৃষ্টির মাধমে। রোগজীবাণু ধ্বংস করে তাকে ফ্যাগোসাইটোসিস বলে।
প্রশ্ন ৯। রক্ত রস কী?
উত্তর: রক্তের তরল অংশকে রক্তরস বলা হয়।
প্রশ্ন ১০। থ্রম্বোসিস কাকে বলে?
[ব. বো. 20]
উত্তর: রক্তনালির অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াকে প্রয়োসিস বলে।
প্রশ্ন ১১। অ্যানিমিয়া কী?
উত্তর : অ্যানিমিয়া হলো লোহিত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যাওয়া অথবা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিক অবস্থার তুলনায় কমে যাওয়া।
প্রশ্ন ১২। লিউকোসাইটোসিস কী?
উত্তর : শ্বেত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিক অবস্থার মান থেকে বেড়ে যদি ২০,০০০ - ৩০,০০০ হয় তাহলে তাকে লিউকোসাইটোসিস বলে।
প্রশ্ন ১৩ ৷ থ্যালাসিমিয়া কী?
উত্তর : থ্যালাসেমিয়া এক ধরনের বংশগত রক্তের রোগ। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে থ্যালাসেমিয়া হয় ।
প্রশ্ন ১৪। পারপুরা কী?
উত্তর : ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে রক্তের অণুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে গেলে তাকে পারপুরা বলে।
প্রশ্ন ১৫। Rh "ফ্যাক্টর” কাকে বলে?
[রা, বো, '২০:]
উত্তর : Rh ফ্যাক্টর রেসাস হলো বানরের লোহিত রক্ত কণিকায় অবস্থিত এক ধরনের অ্যাগ্লুটিনোজেন।
প্রশ্ন ১৬। 'ইউনিভার্সাল ডোনার' কাকে বলে?
উত্তর : যে রক্তের গ্রুপ নিজ গ্রুপ বা অন্য সকল গ্রুপের রক্তবিশিষ্ট ব্যক্তিকে রক্ত দিতে পারে তাকে সার্বজনীন দাতা বা ইউনিভার্সাল ডোনার বলে । রক্তের () গ্রুপকে ইউনিভার্সাল ডোনার বলা হয়।
প্রশ্ন ১৭। অ্যান্টিবডি-অ্যান্টিজেন বিক্রিয়া কাকে বলে?
উত্তর : অ্যান্টিজেন এবং তাকে প্রতিরোধ করার জন্য সৃষ্ট অ্যান্টিবডি যখন একই দ্রবণে থাকে, তখন একটি বিশেষ ধরনের বিক্রিয়া ঘটে। অ্যান্টিজেনকে আক্রমণ করার এ বিক্রিয়াকে অ্যান্টিবডি-অ্যান্টিজেন বিক্রিয়া বলা হয় ।
প্রশ্ন ১৮। ধমনি কী?
|চা. বো. ১৭]
উত্তর : ধমনি হলো সেসব রক্তনালী যার মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিণ্ড হতে দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয়।
প্রশ্ন ১৯। কৈশিক জালিকা কী?
উত্তর : ধর্মন ও শিরার সংযোগস্থলে অবস্থিত কোন এ বিশিষ্ট এন্ডোথেলিয়াম দিয়ে গঠিত যেসব সুখ রক্তনালি জানতের আকারে বিন্যস্ত থাকে তাকে কৈশিক জাকি বলে ।
প্রশ্ন ২০। হার্টবিট কী?
উত্তর: হৎপিন্ড একটি পাশ যন্ত্র। এটি দেহের ভেতর সর্বক্ষন্ হারে স্পন্দিত হয়। হূৎপিণ্ডের এই স্পন্দনকে হার্টবিট বলে
প্রশ্ন ২১। আর্টার কী?
উত্তর: যে রক্তনালির মাধ্যমে অক্সিজেন সমৃদ্ধতর হৎপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয় তাকে আর্টারি বা ধমনি বলে। প্রশ্ন ২২। পেরিকার্ডিয়াম কী?
উত্তর : হৃৎপিণ্ড দ্বিস্তরী পর্দা দ্বারা বেষ্টিত থাকে এবং এই পর্দাকে পেরিকার্ডিয়াম বলে।
প্রশ্ন ২৩। কার্ডিয়াক চক্র কী?
উত্তর : একটি হৃৎস্পন্দনে হূৎপিণ্ডে পর পর সংঘটিত ঘটনার সমষ্টিকে কার্ডিয়াক চক্র বলে।
প্রশ্ন ২৪। হার্ট সাউন্ড কাকে বলে?
[চ) বো, '২০]
উত্তর : স্টেথোস্কোপের সাহায্যে হৃদস্পন্দনের যে শব্দ শোনা যায় তাকে হার্ট সাউন্ড বলে।
প্রশ্ন ২৫। সিস্টোল কী?
উত্তর : হৃৎপিন্ডের সংকুচিত অবস্থাকে বলা হয় সিস্টোল।
প্রশ্ন ২৬। হার্ট-বিট কী?
উত্তর : হৃৎপিণ্ড একটি স্বয়ংক্রিয় পাম্পের মতো দেহের ভিতরে সারাক্ষণ ছন্দের তালে স্পন্দিত হয়। হৃৎপিণ্ডের এ স্পন্দনই হলো হার্টবিট বা হৃৎস্পন্দন।
প্রশ্ন ২৭। পালস রেট কাকে বলে?
উত্তর : হৃদস্পন্দন বা হার্টবিটকে যখন প্রতিমিনিটে হাতের কবজিতে তিন আঙুল দিয়ে চাপ দিয়ে মধ্যমা আঙুল দিয়ে রেডিয়াল ধমনি কতবার ধুকধুক করছে তা অনুভব করা হয় তাকে পালস রেট বলে।
প্রশ্ন ২৮। হার্ট অ্যাটাক কাকে বলে?
[খ. বো. ১৯]
উত্তর : হূৎপিণ্ডের করোনারি ধমনি কোনো কারণে বন্ধ হয়ে গেলে হৃৎপেশির রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে গিয়ে যে রোগ সৃষ্টি হয় তাকে হার্ট অ্যাটাক বলে।
প্রশ্ন ২৯। হাইপারটেনশন বলতে কী বুঝ?
উত্তর : শরীর ও মনের স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তচাপ যদি বয়সের জন্য নির্ধারিত মাত্রার উপরে অবস্থান করে, তবে তাকে হাইপারটেনশন বলে।
প্রশ্ন ৩০। লাইপোপ্রোটিন কাকে বলে?
উত্তর : স্নেহ ও প্রোটিনের যৌগকে লাইপোপ্রোটিন বলে।
প্রশ্ন ৩১। কোলেস্টেরল কী?
উত্তর : কোলেস্টেরল এক বিশেষ ধরনের জটিল স্নেহ পদার্থ এবং স্টেরয়েড এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মানুষের প্রায় প্রত্যেক কোষ ও টিস্যুতে কোলেস্টেরল থাকে।
অধ্যায় ৫ : দেখতে হলে আলো চাই
প্রশ্ন ১। দর্পণ কাকে বলে?
উ: যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে দর্শন বলে।
প্রশ্ন ২ নিরাপদ ড্রাইভিং-এর শর্ত কী?
উত্তর : গাড়ি নিরাপদে ড্রাইভিং করার অন্যতম শর্ত হলো নিজ গাড়ির আশেপাশে সর্বদা কী ঘটছে খেয়াল রাখা। পাঠ ৫.২। আলোর প্রতিসরণ
প্রশ্ন ৩। আলোর প্রতিসরণ কাকে বলে?
[ঢা বো., রা, বো, '১৯: দা. বা., য. বো, সি. বো. ১৭: কু. বো, সি. বো. ১৬]
উত্তর: আলো যখন একটি স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে লম্বভাবে আপতিত না হয়ে তির্যকভাবে আপতিত হয়, তখন মাধ্যম দুটির বিভেদ তলে এর গতিপথ পরিবর্তিত হয়। আলোক রশ্মির এভাবে দিক পরিবর্তন করার ঘটনাকে আলোর প্রতিসরণ বলে।
প্রশ্ন ৪। আলোর প্রতিসরাঙ্ক কাকে বলে?
উত্তর : একজোড়া নির্দিষ্ট মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন এবং প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাত সর্বদাই ধ্রুব থাকে। এ ধ্রুবকই আলোর প্রতিসরাঙ্ক।
প্রশ্ন ৫। বস্তুর প্রতিসরণাঙ্ক কাকে বলে?
উত্তর : একজোড়া নির্দিষ্ট মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন (sin ) ও প্রতিসরণ কোণের সাইনের (sin 0 ) অনুপাত সর্বদাই ধ্রুব থাকে, এ ধ্রুবকই বস্তুর প্রতিসরণাঙ্ক।
প্রশ্ন ৬। আপতন কোণ কাকে বলে?
[সি. বো. 20]
উত্তর : আলোর প্রতিসরণের আপতিত রশ্মি এবং অভিলম্বের মধ্যবর্তী কোণকে আপতন কোণ বলে। আপতন কোণকে i দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন ৭। আলোর প্রতিসরণের ২য় সূত্রটি বিবৃতি কর।
উত্তর : আলোর প্রতিসরণের ২য় সূত্রটি হলো— একজোড়া নির্দিষ্ট মাধ্যম এবং নির্দিষ্ট বর্ণের আলোকরশ্মির জন্য আপতন কোণের সাইন এবং প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাত সর্বদাই ধ্রুব থাকে।
প্রশ্ন ৮। অভিলম্ব কী ?
উত্তর : আপতিত রশ্মি বিভেদ তলের যে বিন্দুতে আপতিত হয় সেই বিন্দু হতে দুই মাধ্যমের উপর অঙ্কিত লম্বকেই বলা হয় অভিলম্ব ।
প্রশ্ন ৯। বিভেদতল কী?
উত্তর : দুটি ভিন্ন মাধ্যম যেখানে মিলিত হয় তাকে বিভেদতল বলে ।
প্রশ্ন ১০। প্রতিসরণ কোণ কী?
উত্তর : আলোর প্রতিসরণের প্রতিসরিত রশ্মি অভিলম্বের সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে প্রতিসরণ কাণ বলে। প্রতিসরণ কোণ দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন ১১। আলোর প্রতিসরণের প্রথম সূত্রটি কী?
উত্তর : আলোর প্রতিসরণের ১ম সূত্রটি হলো— আপতিত রশ্মি, আপাতন কিছুতে বিভেদতলের উপর অঙ্কিত অভিলম্ব এবং প্রতিসরিত রশ্মি একই সমতলে থাকে।
প্রশ্ন ১২। লেন্স কী?
[ম. বো. ২০; ব.বো, '১৯; চ. বো. ১৭: চা. বা., চ. বো. ১৬. দি. বো. ১৬: ব. বো. ১৫]
উত্তর : লেখ, হলো দুটি গোলীয় পৃষ্ঠ দ্বারা সীমাবদ্ধ স্বচ্ছ প্রতিসারক মাধ্যম।
প্রশ্ন ১৩। বক্তৃতার কেন্দ্র কী?
উত্তর: লেপের পৃষ্ঠসমূহ যে গোলকের অংশ তার কেন্দ্রকে বলে।
প্রশ্ন ১৪। ফোকাস দূরত্ব কী?
উত্তর : লেন্সের আলোক কেন্দ্র ফোকাস দূরত্ব হতে প্রধান ফোকাস পর্যন্ত দূরত্বই হলো।
[সি. বো. ১৯ কু. বো. ১৭]
প্রশ্ন ১৫। লেন্সের ক্ষমতা কাকে বলে?
[ ব. বো.১৯]
উত্তর : একগুচ্ছ সমান্তরাল আলোকরশ্মিকে কোনো লেন্সের অভিসারী গুচ্ছে (উত্তল লেন্সে) বা অপসারী পুচ্ছে (অবতল লেখে) পরিণত করার প্রবণতাকে লেগের ক্ষমতা বলে।
প্রশ্ন ১৬। লেন্সের ক্ষমতার এস. আই. একক কী?
উত্তর: লেন্সের ক্ষমতার এসআই একক হলো রেডিয়ান/মিটার।
প্রশ্ন ১৭। ভিট্রিয়াস হিউমার কী?
উত্তর : রেটিনা ও চক্ষু লেন্সের মধ্যবর্তী পূর্ণ থাকে তাকে ভিট্রিয়াস হিউমার বলে।
প্রশ্ন ১৮। ডাইঅন্টার কী?
উত্তর : ডাইঅপ্টার হলো লেন্সের ক্ষমতার প্রচলিত একক।
প্রশ্ন ১৯। স্পষ্ট দৃষ্টির নিকট বিন্দু কাকে বলে?
[সকল বোর্ড ২০১৮, পি. বো. ১৭ ]
উত্তর : চোখের সাপেক্ষে সবচেয়ে নিকটের যে বিন্দু পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুকে বিনা শ্রান্তিতে চোখে স্পষ্ট দেখা যায়, তাকে স্পষ্ট দৃষ্টির নিকট বিন্দু বলে। প্রশ্ন ২০। স্পষ্ট দৃষ্টির ন্যূনতম দূরত্ব কত? বগুড়া জিলা স্কুল | উত্তর : চোখের সবচেয়ে কাছে যে বিন্দু পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখা যায়, তাকে স্পষ্ট দৃষ্টির নিকট বিন্দু বলে এবং চোখ থেকে ঐ বিন্দুর দূরত্বকে স্পষ্ট দৃষ্টির ন্যূনতম দূরত্ব বলে।
প্রশ্ন ২১। চালশে কী?
উত্তর : চল্লিশোর্ধ ব্যক্তির ক্ষেত্রে চোখের যে ত্রুটি দেখা দেয় তাই চালশে।
প্রশ্ন ২২। হ্রস্বদৃষ্টি বা মাইওপিয়া কী?
উত্তর : চোখের যে ত্রুটির জন্য চোখ কাছের বস্তু দেখতে পায় কিন্তু দূরের বস্তু দেখতে পায় না তাকে হ্রস্বদৃষ্টি বা ক্ষীণদৃষ্টি বা মাইওপিয়া বলে।
প্রশ্ন ২৩। দীর্ঘদৃষ্টি বা হাইপারমেট্রোপিয়া কী?
উত্তর : চোখের যে ত্রুটির জন্য চোখ দূরের বস্তু দেখে কিন্তু কাছের বস্তু দেখতে পায় না তাকে দীর্ঘদৃষ্টি বা দূর দৃষ্টি বা হাইপারমেট্রোপিয়া বলে ।
অধ্যায় ৬ : পলিমার
প্রশ্ন ১। পলিমার কী?
[ঢা. বো, '২০, '১৯: য, বো, ১৯, ১৭. সি. বো. ১৬]
উত্তর : পলিমার হলো একই ধরনের অনেকগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু দ্বারা গঠিত বৃহৎ অণু ।
প্রশ্ন ২। প্রাকৃতিক পলিমার কাকে বলে?
[মি. বো. ১৬]
উত্তর : যে সমস্ত পলিমার প্রকৃতিতে পাওয়া যায় তাদেরকেই বলা হয়। প্রাকৃতিক পলিমার।
প্রশ্ন ৩। মনোমার কী?
উত্তর : পলিমার একই ধরনের অনেকগুলো ছোট অণু দ্বারা গঠিত হয়। এই ছোট অণুই হলো মনোমার।
অধ্যায় ৭ : অম্ল, ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার
প্রশ্ন ১। দুর্বল এসিড কাকে বলে?
[ভাবো, রাবো, ২০, বো. ১৮. বো. ১৯; সকল বোর্ড ২০১৮; . বো. ১৭]
উত্তর : যেসব এসিড পানিতে পুরোপুরিভাবে বিয়োজিত না হয়ে আংশিকভাবে বিয়োজিত হয় অর্থাৎ যতগুলো এসিডের অণু থাকে তার সবগুলো হাইড্রোজেন আয়ন (') তৈরি করে না, তাদেরকে দুর্বল এসিড বলে।
প্রশ্ন ২। খনিজ এসিড কাকে বলে?
[ ব. বো... বো. ২২]
উত্তর : যে এসিডগুলো পানিতে পুরোপুরি বিয়োজিত হয়ে হাইড্রোজেন আয়ন (H') তৈরি করে অর্থাৎ যতগুলো এসিডের অণু থাকে তার সবগুলোই বিয়োজিত হয় তাকে খনিজ এসিড বলে। [দি বো, '২০]
প্রশ্ন ৩। জৈব এসিড কাকে বলে?
উত্তর : যে এসিড পানিতে পুরোপুরি বিয়োজিত না হয়ে আংশিকভাবে বিয়োজিত হয়।
অর্থাৎ যতগুলো এসিডের অণু থাকে তার সবগুলো হাইড্রোজেন আয়ন (H') তৈরি করে না, সে এসিডকে জৈব এসিড বলে।
প্রশ্ন ৪। শক্তিশালী এসিড কী?
উত্তর : যে এসিড জলীয় দ্রবণে প্রায় সম্পূর্ণরূপে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রোজেন আয়ন (H') উৎপন্ন করে তাকে শক্তিশালী এসিড বলে।
প্রশ্ন ৫। এসিডিটি কাকে বলে?
[রা. বো. ১৯]
উত্তর : পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে পাকস্থলীতে ব্যথা অনুভূত হয়। এ অবস্থাকেই পাকস্থলীর এসিডিটি বলে।
প্রশ্ন ৬। ভিনেগার এর সংকেত কী?
উত্তর : ভিনেগার এর সংকেত CH3 COOH
প্রশ্ন ৭। এন্টাসিড ট্যাবলেটের রাসায়নিক নাম কী?
[য. বো. ১৭ [ক. বো. ১৫]
উত্তর : এন্টাসিড ট্যাবলেটের রাসায়নিক নাম ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড।
প্রশ্ন ৮। অ্যামোনিয়াম সালফেটের সংকেত লিখ।
উত্তর : অ্যামোনিয়াম সালফেটের সংকেত হলো (NH4)2 SO4
আর পড়ুন: ভিডিও ক্লাস(Admission Physics)
আর পড়ুন :Admission ICT
- বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা ICTপ্রশ্ন ( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : ২০২১-২২( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ ( সমূহব্যাখ্যাসহ ও সর্টকার্ট টেকনিকসহ )
- HSC ICT ভর্তি পরিক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ প্রশ্নপত্রসহ উত্তর (বাণিজ্য )
- HSC ICT ভর্তি পরিক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ প্রশ্নপত্রসহ উত্তর (Commerce)
- এইচএস সি ICT ৩য় অধ্যায় সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস Admission Part-2
- এইচএস সি ICT ৩য় অধ্যায় সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস Admission Part-1
অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url