আলোর প্রতিফলন জ্ঞানমূলক(ক ও খ )

 ১।প্রতিবিম্ব কাকে বলে? 

উঃ  কোন বিন্দু থেকে নিঃসৃত আলোকরশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে যদি দ্বিতিয় কোনো বিন্দুতে মিলিত হয়বা দ্বিতিয় কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে  বলে মনে হয়,তাহলে ওই দ্বিতিয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর প্রতিবিম্ব বলে।

২। দন্ত চিকিৎসায় কোন ধরনের দর্পণ ব্যবহার করা হয়?

    উঃ  দন্ত চিকিৎসায় অবতল দর্পণ ব্যবহার করা হয়।

৩।মেরু বিন্দু কী?

  উঃ গোলীয় দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্টের মধ্যবিন্দুকে দর্পণের মেরু বিন্দু বলে।

৪।সিলভারিং কী?  

উঃ সাধারন কাঁচের এক পৃষ্টে ধাতুর প্রলেপ লাগিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়,ধাতু লাগানোর এই প্রক্্িরয়াকে সিলভারিং বলে।

৫।রৈখিক বিবর্ধন কী? 

 উঃ বিম্ব লক্ষ্যবস্তুুর তুলনায় কত গুন বড় বা ছোট তার অনুপাতকে রৈখিক বিবর্ধন বলে।

৬।বক্্রতার ব্যাসাধের সংজ্ঞা দাও। 

উঃ গোলকীয় দর্পণ যে গোলকের অংশ বিশেষ , সেই গোলকের ব্যাসার্ধকে ঐ দর্পণের বক্্রতার ব্যাসার্ধ বলে। 

৭। দর্পণ চেনার উপায় কি?

কোন দর্পণের একেবারে নিকটে একটি আঙুল খাড়াভাবে স্থাপন করলে যদি সোজা বিম্ব লক্ষ্যবস্তুর চেয়ে বড় হয় তাহলে দর্পণটি অবতল, 

আর যদি ছোট হয় তাহলে দর্পণটি উত্তল এবং বিম্বলক্ষ্যবস্তুর সমান হলে দর্পণটি সমতল।

৮। দর্পণ কি? 

দর্পণ হলো যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে দর্পণ।

৯।  পারা লাগানো’ বা সিলভারিং কি? 

উঃ  কাচের উপর পারদ বা রুপার প্রলেপ লাগানোর এই প্রক্রিয়াকে ‘পারা লাগানো’ বা সিলভারিং বলাহয়। 

১০।  নিয়মিত প্রতিফলন :

যদি একগুচ্ছ সমান্তরাল আলোকরশ্মি কোনো মসৃণ তলে আপতিত হয়ে প্রতিফলনের পর সমান্তরাল রশ্মিগুচ্ছ বা অভিসারীবা অপসারী রশ্মিগুচ্ছে পরিণত হয় তবে এ ধরণের প্রতিফলনকে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন বলে। 

১১।  দীপ্তিমান বস্তু কি? 

উঃ   যে সকল বস্তু যেমন-সূর্য,তারা, জলন্ত মোমবাতি, নক্ষত্র ইত্যাদি নিজে থেকে আলো নিঃসরণ করে তাদেরকে বলা হয় দীপ্তিমান বস্তু। 

১২। সাধারণ আয়নায় প্রতিবিম্ব ডান এবং বাম পাল্টে যায়,প্রতিবিম্বে বাম ডান অবিকৃত রাখতে চাইলে দুটি আয়নাকে কিভাবে  রাখতে হবে?

উঃ  

 সাধারণ আয়নায় প্রতিবিম্ব ডান এবং বাম পাল্টে যায়, প্রতিবিম্বে বাম ডান অবিকৃত রাখতে চাইলে দুটি আয়নাকে সমকোণে রাখতে হবে।