এইচএস সি ICT ২য় অধ্যায়: কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়াকিং ব্যান্ডউইড

 এইচএস সি ICT  ২য় অধ্যায়: কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়াকিং


পেজ সূচীপত্র:


HSC ICT Quiz সকল অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ MCQ সমূহ
প্রথম অধ্যায়
➤  প্রথম অধ্যায় কুইজ-১

➤  প্রথম অধ্যায় কুইজ-২

➤  প্রথম অধ্যায় কুইজ-৩

দ্বিতীয় অধ্যায়
➤  দ্বিতীয়  অধ্যায় কুইজ-১

➤  দ্বিতীয় অধ্যায় কুইজ-২

➤  দ্বিতীয় অধ্যায় কুইজ-৩

তৃতীয় অধ্যায়

➤  তৃতীয় অধ্যায় কুইজ-২

➤  তৃতীয় অধ্যায় কুইজ-৩

চতুর্থ অধ্যায়
➤  চতুর্থ অধ্যায় কুইজ-১

➤  চতুর্থ অধ্যায় কুইজ-২

➤  চতুর্থ অধ্যায় কুইজ-৩

পঞ্চম অধ্যায়
➤  পঞ্চম অধ্যায় কুইজ-১

➤  পঞ্চম অধ্যায় কুইজ-২

➤  পঞ্চম অধ্যায় কুইজ-৩


ডেটা কমিউনিকেশন

ছবি গুলো লক্ষ্য করি-----





                                                    ব্যান্ডউইড

আমাদের আজকের পাঠ-

ডেটা কমিউনিকেশন



                ব্যান্ডউইড

পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা --------



   1. ব্যান্ডউইড কি তা বলতে পারবে

   2. বিভিন্ন প্রকার ব্যান্ডউইডথ এর নাম বলতে পারবে

   3. বিভিন্ন প্রকার ব্যান্ডউইডথ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে পারবে।

  সিগনাল (Signal)

    সময়ের সাথে ভোল্টেজের পরিবর্তনকে বলা হয়---

    সিগন্যাল




    অর্থাৎ সময়ের সাথে ভোল্টেজের এই উঠানামাই হচ্ছ

                সিগন্যাল।



     বিভিন্ন কমিউনিকেশনের জন্য এই সিগন্যাল ব্যবহার করে থাকে-

                     কম্পিউটার



 সিগনাল (Signal) এর প্রকারভেদ: 

         সিগন্যাল হতে পারে-

                                                  দু’ধরণের

 এনালগ সিগন্যাল  

   ডিজিটাল সিগন্যাল

কম্পিউটার অথবা ডিজিটাল ডিভাইসসমূহ ডেটা কমিউনিকেশনের উৎস ও গন্তব্য
স্থানে ডিজিটাল সিগনাল ব্যবহার করে এবং মাধ্যমের মধ্যদিয়ে ডেটা ট্রান্সমিট বা পরিবাহিত হয়
এনালগ সিগনাল হিসেবে হয়। 

  সিগনাল (Signal)

  ডেটা কমিউনিকেশনে বা ডেটা ট্রান্সমিশনে সিগনাল ট্রান্সমিট হয় ভোল্টেজের
  উঠানামার মাধ্যমে।

  এই উঠানামার প্রকাশের ধরণকে বলা হয় ওয়েভফর্ম

  ডিজিটাল সিগনালের ওয়েবফর্মকে বলা হয় -স্কয়ার ওয়েভ

  এবং এনালগ সিগনালের ওয়েবফর্মকে বলা হয় -সাইন ওয়েভ

  প্রতি সেকেন্ডে কোনো সিগনাল যতগুলো ওয়েভ তৈরি করে তাই হলো
  ফ্রিকোয়েন্সি।

   ফ্রিকোয়েন্সি এর একক হল-হার্টজ (Hz)

 ব্যান্ডউইডথ(Bandwidth):



 ব্যান্ডউইডথ(Bandwidth) কি?


কী পরিমাণে / কী বেগে ডেটা স্থানান্তর হবে সেটাকে আমরা বলবো  ব্যান্ডউইথ। 



 অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমান ডেটা ট্রান্সফার হয় অর্থাৎ ডেটা ট্রান্সফারের হারকে বলে
                                               ব্যান্ডউইথ
 প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমান ডেটা ট্রান্সফার হয় তাকে
                                            bps (bit per second) বলে।
    অর্থাৎ ব্যান্ডউইড এর একক হলো-
                                                         bps

ব্যান্ডউইডথ এর প্রকাভেদ:



 ন্যারো ব্যান্ড (Narrow Band)


সাধারণত ৪৫ থেকে ৩০০ bps পর্যন্ত ডেটা স্থানান্তর
গতিকে-
                    ন্যারো ব্যান্ড বলে।



এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়-
              ধীর গতির ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে

    এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়-
                শুধুমাত্র টেক্সট স্থানান্তরের ক্ষেত্রে

ন্যারো ব্যান্ড (Narrow Band) এর ব্যবহার:



এই ব্যান্ডকে ব্যবহার করা হয়-
                টেলিগ্রাফিতে



এতে তারের ব্যবহার বেশী হওয়ায়-
                ডেটা স্থানান্তরের গতি কম।

 ভয়েস ব্যান্ড (Voice Band)

  এই ব্যান্ডের ডেটা ট্রান্সমিশন গতি-

                    ৯৬০০              bps           পর্যন্ত            হয়ে
     থাকে।



  এটি সাধারণত ব্যবহার করা হয়-

           ল্যান্ড টেলিফোন লাইনে।

ভয়েস ব্যান্ড (Voice Band) এর ব্যবহার:



  এছাড়াও ব্যবহৃত হয়ে থাকে-
     কম্পিউটার থেকে প্রিন্টারে
     ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে
  কিংবা


               কার্ড রিডার থেকে কম্পিউটারে
               ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে

ব্রড ব্যান্ড (Broad Band)



 এটি উচ্চগতি সম্পন্ন ডেটা স্থানান্তর
 ব্যান্ডউইথ যার গতি-
        কমপক্ষে ১ (Mbps) মেগা বিট পার
   সেকেন্ড
        বা
        আরও উচ্চ গতি Gbps পর্যন্ত হয়ে
     ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়-
 এইথাকে।
           টেক্সট, ইমেজ, অডিও, ভিডিও স্থানান্তরের ক্ষেত্রে

ব্রড ব্যান্ড (Broad Band) এর ব্যবহার:


    ব্রড ব্যান্ড ডেটা ট্রান্সমিশনে সাধারণত ব্যবহার করা হয়-



                   কো-এক্সিয়াল ক্যাবল


                   ও




               অপটিক্যাল ফাইবার।

 ব্রড ব্যান্ড (Broad Band)


তাছাড়া এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়-



 স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন

          এবং




 মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশনেও।


  একক কাজ

  ১। ব্যান্ডউইডথ কি?  

               ক.ডেটা

               ক.বাহের মোড ডেটা প্রবাহের মোড       

               খ. ডেটা প্রবাহের মাধ্যম

               গ. ডেটা প্রবাহের হার       

               ঘ.  বাহের দিক  ডেটা প্প্ররবাহের ডেটা  দিক

উত্তরমালা:গ

বাড়ির কাজ


    ১।  ফুল ডুপ্লেক্স মোড অভিনয় করে দেখাও

   ২।  হাফ ডুপ্লেক্স মোড অভিনয় করে দেখাও

 মূল্যায়ন

 ১. ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলতে কী বুঝ?
উত্তর:দুইটি ডিভাইস (মোবাইল ফোন, কম্পিটার ইত্যাদি) এর মধ্যে ডাটা (মেসেজ, ভয়েস কল, ভিডিও কল, ফাইল, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি) স্থানান্তর কে ট্রান্সমিশন মোড বলা হয় ।
 ২. সিমপ্লেক্স কী?
উত্তর:কেবলমাত্র এক দিক থেকে ডেটা প্রেরণ করা যায় এবং অপর প্রান্ত থেকে ডেটা শুধুমাত্র গ্রহণ করা যায় প্রেরণ করা যায় না তাকে সিমপ্লেক্স বলে।

 ৩. হাফ ডুপ্লেক্স কী?          
উত্তর:যখন এক প্রান্ত থেকে ডেটা প্রেরণ করা হয় তখন অপর প্রান্ত থেকে ডেটা শুধুমাত্র গ্রহণ করা যায় , আবার যখন অপর প্রান্ত থেকে ডেটা প্রেরণ করা হয় তখন প্রথম প্রান্ত থেকে ডেটা শুধুমাত্র গ্রহণ করা যায় তাকে হাফ ডুপ্লেক্স মোড বলে।
                  
 ৪. ফুল ডুপ্লেক্স কী?
উত্তর:ফুল ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে ডেটা উভয় দিকে প্রেরণ করা যায়। অর্থাৎ প্রেরক ও প্রাপক উভয়ই এক সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে। ফুল-ডুপ্লেক্স মােডে একই সময়ে উভয় দিক হতে ডেটা আদান-প্রদান ব্যবস্থা থাকে। যেকোনাে প্রান্ত প্রয়ােজনে ডেটা প্রেরণ করার সময় ডেটা গ্রহণ অথবা ডেটা গ্রহণের সময় ডেটা প্রেরণও করতে পারে।

 ৫. কোন ট্রান্সমিশন মোডটি অধিক কার্যকরী মুল্যায়ণ কর।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url